- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
মায়ের পরকীয়া দেখে ফেলায় মেয়েকে খুন, অবশেষে গ্রেপ্তার
- আপডেটেড: বুধবার ২০ Dec ২০২৩
- / পঠিত : ১৯৮ বার
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে মেয়ে সুমাইয়া বিনতে আলম স্মৃতি (১৭) হত্যার দুই বছর পর মা মারজাহান আক্তার সুমিকে (৩২) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। মঙ্গলবার (১৯ ডিসেম্বর) বিকেলে জেলা শহরের মাইজদী বাজারের আনসার ক্যাম্প এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃত মারজাহান আক্তার সুমি নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার কালিকাপুর গ্রামের আমির হোসেনের মেয়ে।
র্যাব-১১ সূত্রে জানা যায়, মেয়ে সুমাইয়া বিনতে আলম স্মৃতি মাইজদীর এম এ রশিদ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় স্কুলের ২০২১ সালের এসএসসি পরীক্ষার্থী ছিল। তার বাবা বিদেশে থাকায় তার মা অন্য পুরুষের সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে। যার কারণে তার বাবা তার মাকে তালাক দেন। স্কুলে যাতায়াতের সুবিধার্থে স্মৃতি তার মা এর সঙ্গে ভাড়া বাড়িতে থাকতো। বিভিন্ন সময়ে স্মৃতি তার দাদার বাসায় দিয়ে মায়ের গোপন সম্পর্কের কথা বলতো। এ কারণে স্মৃতিকে প্রায়ই তার মা মারধর ও নির্যাতন করত।
র্যাব-১১ সূত্রে আরও জানা যায়, ২০২১ সালের ১৭ আগস্ট মারজাহান আক্তার সুমি জানায় স্মৃতিকে হাসপাতালে অসুস্থ অবস্থায় নিয়ে যাওয়া হলে মৃত্যুবরণ করে। এ ঘটনায় স্মৃতির দাদা মো. খোরশেদ আলম সুমিকে এক নম্বর আসামি করে হত্যা মামলা দায়ের করে। র্যাব দীর্ঘদিন ধরে আসামি গ্রেপ্তারে অভিযান পরিচালনা করে আসছে। সবশেষ গতকাল মঙ্গলবার (১৯ ডিসেম্বর) বিকেলে জেলা শহরের মাইজদী বাজারের আনসার ক্যাম্প এলাকা থেকে মামলার প্রধান আসামি মা সুমিকে গ্রেপ্তার করা হয়।
মামলার বাদী দাদা খোরশেদ আলম বলেন, আমার প্রবাসী ছেলের স্ত্রী মারজাহান আক্তার সুমি ও তার প্রেমিক জাকির হোসেন দুজনে পরকীয়ায় লিপ্ত ছিল। এটা আমার এসএসসি পরিক্ষার্থী নাতনি সুমাইয়া বিনতে আলম স্মৃতি দেখে চিৎকার করায় দুজনে মিলে সুরাইয়াকে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে অচেতন অবস্থায় নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ফেলে রেখে পালিয়ে যায়। সেখানে সুমাইয়া মারা যায়।
র্যাব-১১ এর সিপিসি-৩ এর নোয়াখালী ক্যাম্পের কোম্পানি অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কমান্ডার মাহমুদুল হাসান বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, মামলাটি বেগমগঞ্জ থানায় হলেও অধিকতর তদন্তের জন্য জেলা গোয়েন্দা শাখায় হস্তান্তর করা হয়। আমরা দীর্ঘদিন ধরে আসামি গ্রেপ্তারে চেষ্টা চালিয়ে আসছি। আসামিকে জেলা গোয়েন্দা শাখায় হস্তান্তর করা হয়েছে। সেখান থেকে আদালতে সোপর্দ করা হবে।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার