- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
নৌকায় ভোট দেয়ায়’গুলি করে হত্যা, চিকিৎসাধীন অপর ভাই
- আপডেটেড: বুধবার ১৭ Jan ২০২৪
- / পঠিত : ১৯৪ বার
: দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকায় ভোট দেয়ার ‘অপরাধে’ কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে জিয়ার হোসেন (৪৫) নামে একজনকে গুলি করে হত্যার অভিযোগ উঠেছে।
সোমবার (১৫ জানুয়ারি) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে ঢাকা পঙ্গু হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয় তার। এ ঘটনায় চিকিৎসাধীন রয়েছেন আলতাফ হোসেন। দুইজনই উপজেলার কয়া ইউনিয়নের বেরকালোয়া গ্রামের মৃত কেঁদো শেখের ছেলে। তারা পেশায় জেলে ও সম্পর্কে সহোদর।
এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন কয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. আলী হোসেন। তিনি জানান, নৌকায় ভোট দেয়ায় জিয়ারকে প্রতিপক্ষের (ট্রাক মার্কা) লোকজন গুলি করেছিল। সোমবার বিকেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। তিনি দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।
নিহতের ছোট ভাই ইয়ারুল মুঠোফোনে জানান, নৌকায় ভোট দেয়ার অপরাধে ১২ জানুয়ারি সকালে সাবেক মেম্বর খালেক ও তার তিন ছেলে রিপন, লিটন, শিপনসহ তাদের সন্ত্রাসী বাহিনী তার দুই ভাইকে গুলি করে আহত করেন। তার মধ্যে জিয়ার পঙ্গু হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। তিনি আসামিদের ফাঁসির দাবি করেন।
এ বিষয়ে জানতে খালেক মেম্বর ও তার ছেলে রিপন আলীর ফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলেও ফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়। তবে ১২ জানুয়ারি তিনি মুঠোফনে বলেছিলেন, প্রতিপক্ষের লোকজন তাদের ওপর হামলা করেছিল। সেজন্য তারাও প্রতিপক্ষকে পাল্টা ধাওয়া দিয়েছিলেন। তবে গোলাগুলির কোনো ঘটনা ঘটেনি।
কুমারখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আকিবুল ইসলাম জানান, মৃত্যুর খবর তিনি শুনেছেন। ১৪ জনকে আসামি করে থানায় মামলা করা হয়েছে। আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযানে অব্যাহত রয়েছে। এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার