- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
যশোরে সৎ মা কর্তৃক শিশু আয়েশা হত্যা, সৎমা গ্রেফতার
- আপডেটেড: বুধবার ১৭ Jan ২০২৪
- / পঠিত : ১৯৫ বার
যশোর শহরের খড়কী ধোপাপাড়া লরেন্স রায়ের বাড়ির ভাড়াটিয়া সৎ মা কর্তৃক শিশু আয়েশা খাতুন (২) হত্যাকান্ডের ঘটনায় কোতয়ালি থানায় মামলা হয়েছে। সোমবার ১৫ জানুয়ারী রাতে মামলাটি করেন কোতয়ালি থানার এসআই জয়ন্ত সরকার। মামলায় আসামী করেন, শিশু আয়েশা খাতুনের সৎ মা পারভীন সুলতানা (২৬)। তিনি সাতক্ষীরা জেলার কালীগঞ্জ থানার নুরনগর গ্রামের বাসিন্দা ও বর্তমানে যশোর শহরের খড়কী ধোপাপাড়ার লরেন্স রায়ের বাড়ির ভাড়াটিয়া মৃত আব্দুল্লাহ আল মামুনের মেয়ে ওয়াসকুরুনী ওরফে পিন্টুর স্ত্রী। পুলিশ পারভীন খাতুনকে গ্রেফতার করে জিজ্ঞামসাবাদ করে মঙ্গলবার ১৬ জানুয়ারী দুপুরে আদালতে সোপর্দ করেছে।
মামলায় বাদি উল্লেখ করেন,গত ১৩ জানুয়ারী বেলা সাড়ে ১২ টায় শিশু আয়েশা খাতুনকে তার সৎ মা পারভীন সুলতানা আয়েশা খাতুনের ভাইকে খেলার কথা বলে বাইরে যেতে বলে। এ সুযোগে আয়েশা খাতুনকে হত্যার উদ্দেশ্যে মাথার চুল ধরে দেয়ালের সাথে আঘাত করে। এতে শিশু আয়েশা অজ্ঞান হয়ে পড়ে। পরে তাকে যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত বলে ঘোষনা করে। আয়েশা খাতুনকে হত্যার মোটিভ ভিন্নখাতে প্রবাহিত করলে পারভীন সুলতানা নানা কৌশল করে। আয়েশা খাতুনের পিতা ওয়াসকুরুনী ওরফে পিন্টু ঘটনার দিন সকালে রাজ মিস্ত্রীর কাজ করতে বাড়ি হতে বের হয়।
আয়েশা মানষিক প্রতিবন্দ্বী হওয়ায় পারভীণ সুলতানা তার ভরন পোষনের দায়িত্ব নিয়ে অপারগতা প্রকাশ করলে আয়েশা খাতুনের পিতার চাপের মুখে গত ৫ মাস পূর্বে নিতে বাধ্য হয়। আয়েশা খাতুনের মা জান্নাতুল মেয়ে আয়শা খাতুন ও তার ভাইকে ওয়াসকুরনীর কাছে রেখে যায়। ঢাকায় কাজের সুবাধে আয়েশা খাতুনের পিতা ওয়াসকুরুনী ওরফে পিন্টুর সাথে পারভীন সুলতানার সম্পর্কের এক পর্যায় বিয়ে হয়। বিয়ের পর পিন্টু আয়েশা খাতুনের মায়ের কাছে আসা যাওয়া করতো। পরে তাদের মধ্যে মনোমানিল্য হলে ছেলে মেয়েকে তাদের পিতার কাছে রেখে যান জান্নাতুল।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার