- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
চট্টগ্রামে শূন্য ভোটের লজ্জায় ৭০ শতাংশ প্রার্থী
- আপডেটেড: শনিবার ২০ Jan ২০২৪
- / পঠিত : ২৩০ বার
: কেউ সাবেক সংসদ সদস্য, কেউবা দলের প্রধান কিন্তু ভোটের খাতায় পেয়েছেন শূন্য। চট্টগ্রামে ১৬টি আসনে ১২৫ প্রার্থীর ৮৭ জন অর্থাৎ ৭০ শতাংশই কোনো না কোনো কেন্দ্রে এমন শূন্য ভোটের লজ্জায় পড়েছেন। যার মধ্যে ৭৩ শতাংশ কেন্দ্রেই ভোট না পাওয়ার ঘটনাও আছে। একে নজিরবিহীন বলছেন বিশ্লেষকরা।
চট্টগ্রামের ১৬টি আসনে কোনো কোনো কেন্দ্রে প্রার্থীদের শূন্যভোট পাওয়ার নজির সৃষ্টি হয়েছে এবারের জাতীয় নির্বাচনে। এই যেমন চট্টগ্রাম-৮ আসনে বাংলাদেশ কংগ্রেসের প্রার্থী মহিবুর রহমান বুলবুল। এই আসনের মোট ১৮৪ কেন্দ্রের মধ্যে ১৩৬টি অর্থাৎ ৭৪ শতাংশ কেন্দ্রেই তিনি কোনো ভোট পাননি।
একই আসনে ৯১ কেন্দ্রেই কোনো ভোট পাননি সাবেক সংসদ সদস্য বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট-বিএনএফ চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ। শূন্য ভোটের তালিকায় আছেন বাংলাদেশ সুপ্রীম পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ সাইফুদ্দিন আহমদ মাইজভান্ডারী, প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক ফোরামের প্রেসিডেন্ট নাজিম উদ্দিন, ইসলামিক ফ্রন্টের মহাসচিবসহ বিভিন্ন দলের শীর্ষ নেতৃত্ব।
দলভিত্তিক বিশ্লেষণে দেখা গেছে, কিংস পার্টি ও সরকারঘেষা ইসলামী দলগুলোর অধিকাংশ প্রার্থীই এমন শোচনীয় অবস্থায় পড়েছেন। যাতে ১৬টি আসনের ১২৫ প্রার্থীর মধ্যে ৮৭ জন অর্থাৎ ৭০ শতাংশই বিভিন্ন কেন্দ্রে একটিও ভোট পাননি। শূন্য ভোট পাওয়া এমন কেন্দ্র ১ হাজার ৬৫৬টি। যা মোট ভোটকেন্দ্রের ৮২ শতাংশ।
সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) চট্টগ্রাম সম্পাদক অ্যাডভোকেট আখতার কবির চৌধুরী বলেন, বেশিরভাগ ডামি প্রার্থী হওয়ার কারণেই তাদেরকে মানুষ চিনে না, তাদের কোনো জনপ্রিয়তা নেই, তাদের দলের কোনো অবস্থান নেই। শুধুমাত্র প্রতিযোগিতা, প্রতিদ্বন্দ্বিতা দেখানোর স্বার্থে তাদেরকে প্রার্থী করা হয়েছে। অনেকটা সেটাপ প্রার্থী।
শূন্য ভোটের হারে সবচেয়ে এগিয়ে বাংলাদেশ সুপ্রীম পার্টি। একতারা প্রতীকে দলের চেয়ারম্যানসহ তাদের প্রার্থী ৯টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে শূন্য ভোট পেয়েছেন ৩১৯ কেন্দ্রে। তারপরেই রয়েছে বাংলাদেশ ইসলামিক ফ্রন্ট, তাদের প্রার্থী ১৫টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে শূন্য ভোট পেয়েছেন ৩৮২ কেন্দ্রে। তৃণমূল বিএনপির প্রার্থীরা ১০টি আসনে নির্বাচন করে শূন্য ভোট পেয়েছেন ২২৫ কেন্দ্রে। ৮টি আসনে জাতীয় পার্টির প্রার্থীরা ১৬৯ কেন্দ্রে একটি ভোট পেতেও ব্যর্থ হন। এছাড়া ৫টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে বিএনএফ প্রার্থীরা ১৪৩ কেন্দ্রে শূন্যভোট, এনপিপির ৪ প্রার্থী ২৬৫ কেন্দ্রে শূন্যভোট এবং বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের প্রার্থীরা ১০টি আসনে নির্বাচন করে ১৫৩ আসনে কোনো ভোট পাননি।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মাহফুজ পারভেজ বলেন, যারা কোনো ভোট পাচ্ছেন না, কোনো সাড়া জাগাতে পারছেন না এই ধরণের প্রার্থী গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া বা নির্বাচনের জন্য কোনো ভূমিকার পালন করছেন না। অতএব এদের ব্যাপারে নির্বাচন কমিশন অথবা আইনগত দিক থেকে দেখা দরকার যে এদের নির্বাচন করতে দেয়ার দরকার আছে কিনা।
চট্টগ্রামে জাতীয় নির্বাচনে এতবেশি সংখ্যক প্রার্থীর শূন্যভোট পাওয়ার নজির আর নেই।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার