- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
যশোর জঙ্গলবাধাল বিদ্যালয়ের সভাপতির বিরুদ্ধে মামলা
- আপডেটেড: বুধবার ২৪ মে ২০২৩
- / পঠিত : ৩২৯ বার
যশোর সদরের জঙ্গলবাঁধাল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি শহিদুল ইসলাম মিন্টুর বিরুদ্ধে মঙ্গলবার ২৩ মে যশোর আদালতে মামলা হয়েছে। অভিযুক্ত শহিদুল ইসলাম মিন্টু একই গ্রামের মৃত ডাক্তার খলিলুর রহমানের ছেলে। সাড়ে তিন লাখ টাকা গাছ বিক্রি, ৩৪ শতক জমি ভোগ দখল, শহীদ মিনারের রাস্তা বন্ধ করে পজিশন বিক্রি এবং ইজারা দেয়ার নামে আদায়কৃত অর্থ আত্মসাতের ঘটনায় এই মামলা করা হয়। মামলাটি করেন, একই গ্রামের বাসিন্দা ওই স্কুলের সাবেক শিক্ষার্থী এবং বীরমুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম টুকু । বিচারক অতিরিক্ত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মারুফ আহমেদ মামলাটি গ্রহণ করে তদন্ত পূর্বক প্রতিবেদন দাখিলের জন্য সিআইডি পুলিশ যশোর জোনকে আদেশ দিয়েছেন। বাদী মামলার বিবরণে বলেছেন, প্রায় একশ’ বছর পূর্বে বাবু সুরেন্দ্র নাথ বসু ১০ একর জমি দান করেন জঙ্গলবাঁধাল গ্রামে একটি স্কুল প্রতিষ্ঠার জন্য। সে কারণে সেখানে জঙ্গলবাঁধাল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠিত হয়। বাদী ওই স্কুল থেকে এসএসসি পাস করেছেন। তার ছেলে মেয়ে এবং নাতি নাতনীরাও সেখানে লেখাপড়া করেছেন। আসামি শহিদুল ইসলাম মিন্টুর পিতা প্রয়াত ডাক্তার খলিলুর রহমান প্রায় ৩৮ বছর সেখানে সভাপতি ছিলেন। শুধু তাই নয় মিন্টুর বড় ভাই জহিরুল ইসলামও সেখানে সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে মিন্টু সেখানে তিন টার্ম সভাপতি হিসেবে রয়েছেন। প্রায় দুই মাস আগে ম্যানেজিং কমিটির মিটিং ছাড়া কোন প্রকার টেন্ডার বিজ্ঞপ্তি না দিয়ে তিনটি মেহগনি, একটি সেগুন ও ৫টি কাঁঠাল গাছ বিক্রয় করে ৩ লাখ ৫৫ হাজার টাকা আত্মসাৎ করেছেন সভাপতি মিন্টু। ৩৪ শতক স্কুলের জমি নিজের দখলে রেখেছেন। ওই বিভিন্ন লোকের কাছে ইজারা দিয়েও টাকা আত্মসাৎ করেছেন। স্কুলের শহীদ মিনারে যাওয়ার রাস্তা বন্ধ করে দোকান ঘর নির্মাণ করে তার পজিশন বিক্রি করেও টাকা আত্মসাৎ করেছেন। এই সকল বিষয় প্রধান শিক্ষক জুলফিকার আলীর কাছে জানতে চাইলে তিনি কোন জবাব দিতে পারেন নি। এছাড়া এই বিষয়ে শহিদুল ইসলাম মিন্টু বলেছেন আমি সভাপতি গাছ ও পজিশন বিক্রির অধিকার আমার আছে। এই বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের কথা বলা হলে বাদীকে খুন জখমের হুমকি দিয়েছেন। ফলে এই বিষয়ে গতকাল আদালতে মামলা করা হলে বিচারক তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য সিআইডি পুলিশকে আদেশ দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন বাদীর আইনজীবী মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার