- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
ইউপি চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে সুপারি পাচার সিন্ডিকেট, গ্রেফতার ৩
- আপডেটেড: শুক্রবার ২৬ Jan ২০২৪
- / পঠিত : ২০১ বার
শুকনো সুপারি ভারতে পাচারের সময় পিরোজপুরের নেছারাবাদে সন্ধ্যা নাদীতে অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বুধবার (২৪ জানুয়ারি) দিনগত রাতে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতাররা হলেন—মো. হারুন হাওলাদার, মো. অলি হাওলাদার, মো. নূর নবী মাঝি।
এ ঘটনায় নেছারাবাদ (স্বরুপকাঠি) থানায় উপ-পরিদর্শক মো. আসাদুজ্জামান বাদী হয়ে মামলা করেছেন। এতে মঠবাড়ীয়া উপজেলার ১নং তুষখালী ইউপি চেয়ারম্যান মো. শাহ জাহান হাওলাদারসহ চারজনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। মামলায় অজ্ঞাত আরও ১০-১২ জনকে আসামি করা হয়েছে।
মামলায় বলা হয়েছে, নেছারাবাদের সন্ধ্যা নদীতে বুধবার রাত পৌনে ১০টার দিকে দুটি ফিশিং বোটে করে সুপারি পাচারের খবর পেয়ে পুলিশ অভিযান চালায়। এসময় পুলিশের সিগন্যাল উপেক্ষো করে বোট দুটি যেতে চাইলে ধাওয়া করে তাদের আটক করা হয়। পরে দুটি ফিশিং বোট থেকে এক হাজার ৮০ বস্তা শুকনা সুপারি জব্দ করা হয়। এসব সুপারি রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে ভারতে পাচারের উদ্দেশ্যে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। জব্দকৃত সুপারির আনুমানিক মূল্য প্রায় দেড় কোটি টাকা।
গ্রেফতার তিনজন জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছেন, চার নম্বর আসামি শাহ জাহান হাওলাদার দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন মালামাল কর ও শুল্ক ফাঁকি দিয়ে ভারতে পাচার করে আসছেন। তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় পণ্যসামগ্রী পাচারের একাধিক মামলা রয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, সুপারি পাচার মামলার আসামি ইউপি চেয়ারম্যান শাহ জাহান হাওলাদার শুধু সুপারি নয়, নানা অবৈধ ব্যবসার সঙ্গেও জড়িত। এছাড়া বিভিন্ন পণ্য রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে নৌপথে ভারতে পাচার করেন তিনি। আর এসব পাচারকে কেন্দ্র করে গড়ে তুলেছেন বিশেষ সিন্ডিকেট।
শাহ জাহান হাওলাদারের সিন্ডিকেটের সদস্যদের বিরুদ্ধে মাদকসহ নানা ব্যবসা করার অভিযোগে মামলাও রয়েছে। এর মধ্যে সুপারি পাচারকাণ্ডে আটক মো. হারুন হাওলাদার, মো. অলি হাওলাদারের বিরুদ্ধে বরিশাল বিভাগের বিভিন্ন জেলার থানায় মাদকসহ বিভিন্ন অভিযোগে একাধিক মামলা রয়েছে।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা নেছারবাদ থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. নুর আমিন জাগো নিউজকে বলেন, সুপারি পাচারকালে আটক তিনজনকে মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানসহ মামলার অন্য আসামিদের গ্রেফতারে চেষ্টা চালাচ্ছে পুলিশ।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার