- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
জয়পুরহাটে হত্যা মামলায় মা-ছেলেসহ পাঁচজনের মৃত্যুদণ্ড
- আপডেটেড: মঙ্গলবার ২০ Feb ২০২৪
- / পঠিত : ১৭২ বার
: জয়পুরহাটের পাঁচবিবি উপজেলায় আবু হোসাইন নামের এক ব্যক্তিকে হত্যার দায়ে মা-ছেলেসহ পাঁচজনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে।
সোমবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) বেলা ১১টার দিকে জয়পুরহাটের অতিরিক্ত দায়রা জজ প্রথম আদালতের বিচারক নুরুল ইসলাম এ রায় দেন।
আদালতের সরকারি কৌঁসুলি নৃপেন্দ্রনাথ মন্ডল বিষয়টি ঢাকা পোস্টকে নিশ্চিত করেছেন।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- পাঁচবিবি উপজেলার কোকতারা গ্রামের মৃত রুস্তম আলীর স্ত্রী সহিদা বেগম ও ছেলে মো. রব্বানী, একই উপজেলার দরগাপাড়া গ্রামের আবু রায়হানের স্ত্রী আমিনা বেগম ও ছেলে রাফিউল এবং কোকতারা গ্রামের নায়েব আলীর ছেলে মোজাফফর হোসেন। এর মধ্যে আমিনা বেগম পলাতক রয়েছেন। বাকি চার আসামিকে পুলিশ পাহারায় কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
আদালত ও মামলা সূত্রে জানা গেছে, পূর্বশত্রুতার জের ধরে ২০১০ সালের ২৫ মার্চ পাঁচবিবির দরগাপাড়া এলাকায় আবু হোসাইনের পরিবারের সঙ্গে প্রতিপক্ষের সংঘর্ষ হয়। এ সময় প্রতিপক্ষরা আবু হোসাইনের মাথায় লোহার শাবল দিয়ে আঘাত করে এবং দুই পায়ে মারধর করে জখম করে। পরে স্থানীয়দের সহায়তায় আবু হোসাইনকে পাঁচবিবি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। সেখান থেকে বগুড়া মেডিকেলে নেওয়া হয়। সেখানেও অবস্থার অবনতি হলে তাকে ঢাকার বেসরকারি একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঘটনার ৯ দিন পর আবু হোসাইন মারা যান।
এ ঘটনায় আবু হোসাইনের বাবা আবু তাহের বাদী হয়ে ৯ জনের নাম উল্লেখ করে থানায় মামলা করেন। মামলাটি তদন্ত করেন পাঁচবিবি থানা পুলিশের তৎকালীন উপ-পরিদর্শক (এসআই) মমিনুল হক। তদন্ত শেষে ৩০ জুলাই তিনি আদালতে ৭ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। পরবর্তীতে মামলা চলাকালীন দুই আসামি মারা যান। দীর্ঘ বিচারিক প্রক্রিয়া শেষে আদালত আজ এই রায় দিয়েছেন।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার