- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
ভাই হত্যার প্রতিশোধ নিতে রনিকে খুন করেন ইসরাজুল
- আপডেটেড: বৃহস্পতিবার ২৫ মে ২০২৩
- / পঠিত : ২১০ বার
ডেস্ক : যশোর শহরতলীর চাচড়া বর্মন শ্মশানে রনি হত্যার ঘটনায় রিমান্ডে থাকা আসামি ইসরাজুল ইসলাম (২৫) জেলা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কাছে হত্যার দায় স্বীকার করে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। আদালতের আদেশে একদিনের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করলে ইসরাজুল ইসলাম হত্যার দ্বায় স্বীকার করেন।
মঙ্গলবার (২৪ মে) সকালে বর্মন শ্মশানের পাশে মুক্তেশ্বরী ডোবার পানি থেকে হত্যায় ব্যবহৃত চাকু, দা, কুড়াল উদ্ধার করা হয়। ভাই হত্যার প্রতিশোধ নিতে রনিকে হত্যা করেন ইসরাজুল। আসামি ইসরাজুল ইসলাম যশোর সদর উপজেলার নারায়ণপুর ভাতুড়িয়া গ্রামের নূর ইসলাম ওরফে নূর মোহরীর ছেলে। নিহত রনি হোসেন (২১) চাচড়া আশ্রয়ণ প্রকল্পের বাবর আলীর ছেলে।
যশোর ডিবি পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রুপণ কুমার সরকার জানান, গত বছরের ১ অক্টোবর সন্ধ্যায় ইমরোজ হত্যা মামলার আসামি রনি হোসেনকে প্রতিবেশী রকি ও রবি বর্মন নামে দুই জন ডেকে নিয়ে যান। এরপর তাকে আর পাওয়া যায়নি। পরিবারের লোকজন নিখোঁজের জিডি করেন। খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে চাচড়া বর্মন শ্মশানের পাশে মুক্তেশ্বরী নদীর ডোবায় নিখোঁজ রনি হোসেনের ক্ষতবিক্ষত মরদেহ পাওয়া যায়। রকিকে গ্রেপ্তার করে জড়িতদের নাম-ঠিকানা পেয়ে নিহত রনি হোসেনের মা ছায়রা বেগম বাদী হয়ে কোতোয়ালি মডেল থানায় এজাহার দায়ের করেন।
ঘটনাটি চাঞ্চল্যকর ও ক্লুলেস হওয়ায় পুলিশ সুপার মামলাটি জেলা গোয়েন্দা শাখার ওপর তদন্তভার ন্যাস্ত করেন। আত্মসমর্পণ করা মামলার প্রধান আসামি ইসরাজুল ইসলামকে আদালতের আদেশে একদিনের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তিনি ঘটনার দায় স্বীকার করেন। এ সময় তার স্বীকারোক্তি মতে মঙ্গলবার সকালে ঘটনাস্থল বর্মন শ্মশানের পাশে মুক্তেশ্বরী ডোবার পানি থেকে হত্যার কাজে ব্যবহৃত চাকু, দা, কুড়াল উদ্ধার করা হয়। আসামি ইসরাজুলকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে, নিহত রনি হোসেন স্থানীয় ইমরোজ হত্যা মামলার জামিনপ্রাপ্ত আসামি ছিল। নিহত ইমরোজের ভাই ইসরাজুল ভাই হত্যার প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য স্থানীয় সহযোগীদের সহযোগিতায় গত বছরের ১ অক্টোবর বিকেলে মাদক খাওয়ার প্রলোভন দিয়ে বর্মন শ্মশানে ডেকে নিয়ে যায়। সেখানে রনিকে প্রথমে মাদক সেবন করায়। এরপর সন্ধ্যার পর ইসরাজুলের নেতৃত্বে ছয়জন ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে রনি হোসেনকে হত্যা করে মরদেহ নদীর পানিতে ফেলে দেন।
ওসি আরও জানান, আসামি ইসরাজুলের স্বীকারোক্তি মতে একটি বার্মিজ টিপ চাকু, একটি চাইনিজ কুড়াল ও দুটি গাছি দা উদ্ধার করা হয়েছে।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার