- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
কানাডা পাঠানোর নামে বাংলাদেশিকে দুবাই আটকে মুক্তিপণ আদায়, পরে বিক্রি
- আপডেটেড: বৃহস্পতিবার ১৪ Mar ২০২৪
- / পঠিত : ১৬৮ বার
ডেস্ক তিন লাখ টাকা বেতনে কানাডা পাঠানোর প্রলোভন দেখিয়ে মো. আল আমিন নামে বাংলাদেশি এক যুবককে মানবপাচারকারীরা দুবাইয়ে আটকে রেখে ৩ লাখ টাকা মুক্তিপণ আদায় করেছে। এক্ষেত্রে মানবপাচারকারীরা ওই যুবককে শারীরিক নির্যাতন চালিয়ে কানাডা না পাঠিয়ে দেশে ফেরত পাঠাবে বলে ওই মুক্তিপণ নেয়।
এর আগে মানবপাচারকারীরা ভুক্তভোগীর বাবার কাছে দুই দফায় ১৭ লাখ টাকা নিয়ে কানাডায় ওয়ার্ক পারমিট ভিসার কথা বলে জাল ভিসা দিয়ে দুবাই পাঠায় আল আমিনকে। পরে সেখানে তাকে আটকে রেখে ৩ লাখ টাকা মুক্তিপণ আদায়ের পর মরুভূমিতে মাজরার কাজে অন্যত্র বিক্রি করা হয়। বর্তমানে আল আমিন খেয়ে না খেয়ে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন সহ্য করে মরুভূমিতে জীবনের সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছেন বলে জানা গেছে।
এ ঘটনায় ছেলেকে ফিরে পেতে আদালতের নির্দেশে ডেমরা থানায় মঙ্গলবার রাতে বাবা মো. মোবারক আলী মানবপাচার দমন আইনে অভিযুক্ত ৬ জনকে আসামি করে মামলা করেন।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, গত বছর ১ ফেব্রুয়ারি থেকে সর্বশেষ ১৭ এপ্রিল পর্যন্ত নানা কৌশলে অভিযুক্তরা এ অপরাধ সংগঠিত করেন।
অভিযুক্তরা হলেন- ডেমরার পূর্ব বক্সনগর এলাকার আউয়াল হকের ছেলে মোস্তফা মিলন (৩৬), ঢাকার কদমতলী থানার আরামবাগ নতুন জুরাইন এলাকার আকরাম আলীর ছেলে মো. ফজলুল হক, গুলশানের মহাখালী এলাকার আহসান উল্লাহর ছেলে জাকী আহসান উল্লাহ, ডেমরার পূর্ব বক্সনগর এলাকার শফিকুল ইসলাম কবিরের স্ত্রী ফেরদৌসী আক্তার নাসরিন (৫১), মীরপুরের পল্লবী থানা এলাকার ফজলুল হকের ছেলে মাসুদ রানা ও কুমিল্লার কোতয়ালি থানার গর্জনখোলা গ্রামের ইকবাল হোসেনের স্ত্রী শাহিন আক্তার (২৫)। এরা সবাই ঢাকার বনানী এলাকায় বসবাস করেন।
এর আগেও তারা বিদেশে লোক পাঠানোর নামে কয়েকবার প্রতারণা করেছেন বলে অভিযোগ করেছেন আল আমিনের বাবা।
বাদির বরাতে বিষয়টি নিশ্চিত করে ডেমরা থানার ওসি মো. জহিরুল ইসলাম বলেন, বাদি মো. মোবারক আলী কামরাঙ্গিচর এলাকার বাসিন্দা হলেও ১নং আসামি মোস্তফা মিলনের সঙ্গে তার পূর্ব পরিচয় ছিল। পরে আসামিরা বাদির ছেলেকে কানাডা পাঠানোর কথা বলে পর্যায়ক্রমে ২০ লাখ টাকা নেয়। বর্তমানে তারা পলাতক থাকলেও দ্রুত আসামিদের গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনা হবে।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার