- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
খলিলসহ তিন ব্যবসায়ীর পক্ষে কম দামে মাংস বিক্রি সম্ভব নয়: ভোক্তার ডিজি
- আপডেটেড: সোমবার ২৫ Mar ২০২৪
- / পঠিত : ৮৭ বার
: জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ. এইচ. এম. সফিকুজ্জামান বলেছেন, গরুর মাংস বিক্রেতা খলিল, নয়ন ও উজ্জ্বল এতদিন লোকসান দিয়ে গরুর মাংস বিক্রি করেছেন। গরুর দাম বেড়ে যাওয়ায় বর্তমানে মাংসের দামও বেড়ে গেছে। তাদের পক্ষে কম দামে আর মাংস বিক্রি করা সম্ভব নয়। এ পরিস্থিতিতে তারা কি করবেন, এটি সম্পূর্ণ তাদের সিদ্ধান্ত।
রোববার (২৪ মার্চ) জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়ের নতুন সভাকক্ষে ব্যক্তি পর্যায়ে সাশ্রয়ী মূল্যে গরুর মাংস বিক্রি বিষয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।
ভোক্তার ডিজি বলেন, মূলত গরুর দাম বেশি হওয়ার কারণে মাংসের দাম বেড়ে গেছে। গত বছরের শেষদিকে খলিলের উদ্যোগে দেশের বাজারে কমতে শুরু করে গরুর মাংসের দাম। এ পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ ডেইরি ফার্মাস অ্যাসোসিয়েশন এক মাসের জন্য ৬৫০ টাকা দাম বেঁধে দেয়ার পর চলতি বছরের ১০ জানুয়ারি থেকে আবারও বাড়তে শুরু করে মাংসের দাম।
এ. এইচ. এম. সফিকুজ্জামান বলেন, রমজানের পর খলিল-নয়নদের দোকানে উপচেপড়া ভিড় ছিল। মাংস কিনতে ঢাকার বাইরে থেকে মানুষ এসেছে তাদের দোকানে। সেখানে পুলিশ পর্যন্ত মোতায়েন করা হয়েছিল। এর আগে খলিলকে মৃত্যুর হুমকি পর্যন্ত দেয়া হয়েছিল। রাজশাহীতে কম দামে মাংস বিক্রি করায় একজনকে খুন করা হয়েছিল।
তিনি বলেন, মূলত খলিল-নয়নরা এতদিন লোকসান দিয়ে মাংস বিক্রি করেছেন। এখন বাজারে গরুর দাম বেড়েছে। এ পরিস্থিতিতে তারা কী করবেন, এটি সম্পূর্ণ তাদের সিদ্ধান্ত।
অন্যদিকে, সংবাদ সম্মেলনে খলিল জানান, আমি এখন থেকে সকাল ৭টায় দোকান খুলে বিকেল ৩টা পর্যন্ত মাংস বিক্রি করবো। আগামী ২০ রমজান পর্যন্ত প্রতিদিন ২০টা করে গরু বিক্রি করা হবে। আগে প্রতিদিন ৪০টি বিক্রি করলেও, এখন আর সেটি সম্ভব নয়। এই সময়ে ৫৯৫ টাকায় গরুর মাংস বিক্রি করা হবে।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার