- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
ফিলিস্তিনি শিশুর আনবক্সিয়ের উচ্ছ্বাস দেখে মুগ্ধ মুসলিম বিশ্ব
- আপডেটেড: মঙ্গলবার ০২ এপ্রিল ২০২৪
- / পঠিত : ৯৯ বার
ডেস্ক: যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজায় নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম আকাশ চুম্বি। যুদ্ধের কারণে পেঁয়াজ, চিনি থেকে শুরু করে চাল, ডাল, তেলসহ সব জিনিসেরই দাম বেড়েছে অবিশ্বাস্যভাবে। এ অবস্থায় ফিলিস্তিনি এক শিশুর একটি ত্রাণের প্যাকেজ আনবক্স করার আনন্দ দেশে মুগ্ধ মুসলিম বিশ্ব।
খালিজ টাইমস জানিয়েছে, ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার সাধারণ মানুষের জন্য ত্রাণ পাঠিয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। সেই ত্রাণের একটি প্যাকেট পেয়েছে রিনাদ নামের ১০ বছর বয়সী এক শিশুর পরিবার। আমিরাতের পাঠানো ওই প্যাকেটে কি কি আছে সেটি ক্যামেরা সামনে দেখিয়েছিল রিনাদ। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভিডিওটি প্রকাশের পর এটি ভাইরাল হয়ে যায়।
ভিডিওটিতে দেখা যায়, প্যাকেটের ভেতর খাবার দেখে বেশ খুশি হয়েছে রিনাদ। বিশেষ করে যখন দুই প্যাকেট চিনি দেখতে পায় তখন খুশিতে আত্মহারা হয়ে ওঠে সে। কারণ গাজায় এখন এক কেজি চিনি কিনতে বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৩ হাজার টাকা খরচ করতে হয়।
রিনাদের বোন ডাক্তার নুরহান আতাউল্লাহ খালিজ টাইমসকে বলেছেন, চিনি দেখে রিনাদ বেশি খুশি হয়েছিল কারণ এখন গাজায় এক কেজি চিনির দাম ২৭ ডলার। সাধারণত সেহরিতে তারা চা খান। কিন্তু গত এক মাস চায়ের জন্য কোনো চিনি পাননি।
আমিরাতের ত্রাণের যে প্যাকেটটি তারা পেয়েছে সেটিও সবার ভাগ্যে জোটে না। রিনাদের বোন জানিয়েছেন, এক পরিচিত ব্যক্তির মাধ্যমে তারা এই ত্রাণ সহায়ত পেয়েছেন। যিনি প্রায় এক মাস আগে তাদের তালিকা নিয়েছিলেন।
গাজার এই বাসিন্দা আরও জানিয়েছেন, তারা যে গাজা থেকে পালিয়ে মিসরে চলে যাবেন সেই সুযোগও নেই। কারণ গাজা থেকে মিসরে যেতে বিপুল অর্থ দিতে হয়। সেই সামর্থ্য তাদের নেই। এমনকি যাদের অর্থ আছে তারাও যে পালাতে পারবেন এমন কোনো নিশ্চয়তা নেই। কারণ মিসরে যেতে হলে আগে এজেন্সিতে বুক করতে হবে। যা সম্পন্ন হতে মাসের পর মাস সময় লাগতে পারে।
রিনাদের বোন আরও জানিয়েছেন, অনেকেই গাজা থেকে পালানোর জন্য অর্থ দিয়ে এজেন্সিতে বুক করেছিলেন। কিন্তু গাজা ছাড়ার আগেই ইসরায়েলি হামলায় তারা নিহত হয়েছেন।
গাজায় বর্তমানে সবকিছুর দাম বেশি। খাবার থেকে শুরু করে বাসস্থান এমনকি রাস্তায় থাকার জন্য তাঁবুও ক্রয়সীমার বাইরে চলে গেছে। যুদ্ধের মধ্যে গাজার সাধারণ মানুষ কীভাবে জীবন-যাপন করছেন সেটি ইন্সটাগ্রামে ভিডিও প্রকাশের মাধ্যমে বিশ্ববাসীকে জানিয়েছেন রিনাদের বোন।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার