- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
রেমালে ১৯ জেলা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে: দুর্যোগ প্রতিমন্ত্রী
- আপডেটেড: মঙ্গলবার ২৮ মে ২০২৪
- / পঠিত : ৬৩ বার
ডেইলি এস বি নিউজ ডেস্ক: ঘূর্ণিঝড় রেমালে এখন পর্যন্ত ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে জানিয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মহিববুর রহমান বলেছেন, রেমালে ১৯ জেলা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে বড় ধরনের কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
সোমবার (২৭ মে) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে আবহাওয়া অফিসে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
দুর্যোগ প্রতিমন্ত্রী বলেন, আগামীকালও দমকা হাওয়া থাকবে। জলাবদ্ধতা এবং অন্যান্য প্রতিবন্ধকতা মোকাবিলায় কাজ চলছে, সেটা পুরোপুরি দুর্যোগ না কেটে যাওয়া পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে।
তিনি বলেন, দুর্যোগ পরবর্তী বা অন্য কোনো সময়ে নয়ছয় হবার সুযোগ নেই। তারপরও খতিয়ে দেখা হবে, যেন ক্ষতিগ্রস্ত লোকজন অনুদানের টাকা পান। সব মন্ত্রণালয় যার যার জায়গা থেকে কাজ করছে। এখন দুর্যোগ পরবর্তী কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে।
ঘূর্ণিঝড়ের ক্ষয়ক্ষতি চিত্র তুলে ধরে প্রতিমন্ত্রী বলেন, মোট ১৯টি জেলা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে রেমালে। জেলাগুলো হলো: খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, ঝালকাঠি, বরিশাল, পটুয়াখালী, পিরোজপুর, বরগুনা, ভোলা, ফেনী, কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর, নড়াইল, গোপালগঞ্জ, শরীয়তপুর এবং যশোর।
তিনি বলেন, ক্ষতিগ্রস্ত উপজেলার সংখ্যা ১০৭ এবং ইউনিয়নের ও পৌরসভার সংখ্যা ৯১৪। ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের সংখ্যা ৩৭ লাখ ৫৮ হাজার ৯৬ জন। সম্পূর্ণভাবে বিধ্বস্ত হয়েছে ৩৫ হাজার ৪৮৩টি ঘরবাড়ি এবং আংশিকভাবে বিধ্বস্ত হয়েছে ১ লাখ ১৪ হাজার ৯৯২টি ঘরবাড়ি।
তিনি আরও বলেন, ঘূর্ণিঝড় সতর্কবার্তার প্রেক্ষিতে উপকূলীয় এলাকাসমূহে ৯ হাজার ৪২৪টি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে। এসব আশ্রয়কেন্দ্র ও স্থানীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ৮ লাখের বেশি লোক আশ্রয় নিয়েছে। গরু-মহিষ, ছাগল-ভেড়াসহ আশ্রিত পশুর সংখ্যা ৫২ হাজার ১৪৬টি। দুর্গত লোকজনকে চিকিৎসা সেবা দিতে মোট ১ হাজার ৪৭১টি মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে। যার মধ্যে চালু আছে ১ হাজার ৪০০টি।
দুর্যোগ প্রতিমন্ত্রী বলেন, দুর্যোগ কবলিত মানুষের সাহায্যে আমরা এরইমধ্যে কার্যক্রম শুরু করেছি। ক্ষতিগ্রস্তদের অনুকূলে ৬ কোটি ৮৫ লাখ টাকা প্রদান করা হয়েছে। যার মধ্যে পনেরোটি জেলায় জি আর (ক্যাশ) তিন কোটি ৮৫ লাখ নগদ টাকা, ৫ হাজার ৫শত মেট্রিক টন চাল, ৫ হাজার প্যাকেট শুকনো খাবার, শিশু খাদ্য ক্রয়ের জন্য ১ কোটি ৫০ লাখ, গো খাদ্য ক্রয়ের জন্য ১ কোটি ৫০ লাখ টাকা প্রদান করা হয়েছে।
তিনি বলেন, আগামীকাল মঙ্গলবারের (২৮ মে) পর থেকে ধীরে ধীরে সিলেট হয়ে বাংলাদেশ থেকে বেরিয়ে যাবে রেমাল। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার পরিদর্শন করা হবে।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার