- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
যশোরে মিলশ্রমিককে অ্যাসিড নিক্ষেপ ও হত্যার দায়ে সহকর্মীর মৃত্যুদণ্ড
- আপডেটেড: শনিবার ০১ জুন ২০২৪
- / পঠিত : ৬৪ বার
: যশোরের অভয়নগরে মিলশ্রমিককে অ্যাসিড নিক্ষেপ ও হত্যার দায়ে সহকর্মী শামীম হোসেনের মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
বৃহস্পতিবার (৩০ মে) যশোরের সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ শেখ নাজমুল আলম এক রায় ঘোষণা করেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত শামীম হোসন অভয়নগরের জাফরপুর গ্রামের খন্দকার মোশারফ হোসেনের ছেলে। তিনি কারাগারে রয়েছেন।
অ্যাসিড নিক্ষেপ ও হত্যার শিকার কেয়া খাতুন অভয়নগরের কাদিরপাড়া গ্রামে বসবাস করতেন।
আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) এম ইদ্রিস আলী এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণে জানা যায়, ১২ বছর আগে স্বামীর সঙ্গে ছাড়াছাড়ি হয়ে যায় কেয়া খাতুনের। এরপর থেকে এক মেয়েকে নিয়ে তার মামাবাড়ি অভয়নগরের কাদিরপাড়া গ্রামে থাকতেন। তিনি একটি কারখানায় শ্রমিক পদে চাকরি করতেন। আসামি শামীম হোসেনও সেখানে শ্রমিক পদে চাকরি করতেন।
মিলে কাজ করার সুবাদে কেয়া খাতুনকে প্রেম ও বিয়ের প্রস্তাব দিতেন শামীম হোসেন। কেয়া খাতুন এতে রাজি না হওয়ায় তার ক্ষতি করার ষড়যন্ত্র শুরু করেন শামীম। ২০২১ সালের ২৫ অক্টোবর তারা মিলে কাজ করছিলেন। একপর্যায়ে তার হাতে একটি প্লাস্টিকের মগে রাখা অ্যাসিড কেয়ার গায়ে ঢেলে দেন। কেয়া চিৎকার দিলে শামীম পাশে থাকা লোহার পাইপ দিয়ে মারধর করে পালিয়ে যান। পরে মিলের অন্যান্য শ্রমিকরা এসে তাকে উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় নিহত কেয়ার মামা লুৎফর রহমান মজুমদার বাদী হয়ে শামীমকে আসামি করে মামলা করেন। মামলার তদন্ত শেষে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। দীর্ঘ সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আসামি শামীম হোসেনের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় বিচারক তাকে মৃত্যুদণ্ড ও ১০ হাজার টাকা জরিমানার আদেশ দেন।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার