- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
এমপি আনার হত্যায় আ.লীগ নেতা মিন্টু আটক
- আপডেটেড: বুধবার ১২ জুন ২০২৪
- / পঠিত : ৪৯ বার
ডেইলি এসবি নিউজ ডেস্ক: সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনার হত্যার ঘটনায় আওয়ামী লীগের একের পর এক নেতা গ্রেপ্তার হচ্ছেন। এবার আনার হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের মধ্যে ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইদুল করিম মিন্টুর নাম উঠে এসেছে। তাকে আটক করেছে পুলিশ।
মঙ্গলবার (১১ জুন) বিকেল ৪টার দিকে রাজধানীর ধানমন্ডি এলাকা থেকে তাকে আটক করে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের একটি দল।
এর আগে ৬ জুন ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক কাজী কামাল আহম্মেদ বাবু ওরফে গ্যাস বাবুকে আটক করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের একটি সূত্রের দাবি, আনার হত্যার মাস্টারমাইন্ড আক্তারুজ্জামান শাহীনের সঙ্গে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইদুল করিম মিন্টুর যোগাযোগ ছিল।
এদিকে, আওয়ামী লীগ নেতা কাজী কামাল আহম্মেদ বাবু ওরফে গ্যাস বাবুর বরাত দিয়ে ডিবির একটি সূত্র জানিয়েছে, কলকাতার ফ্ল্যাটে খুন করার পর এমপি আনারের মরদেহের ছবি তোলেন খুনিচক্র। সে ছবি কাজী কামাল আহমেদ ওরফে গ্যাস বাবুর হোয়াটসঅ্যাপে পাঠিয়েছিলেন হত্যা মামলার আসামি শিমুল ভূঁইয়া ওরফে শিহাব ওরফে ফজল মোহাম্মদ ভূঁইয়া ওরফে আমানুল্যাহ সাঈদ। ছবি পাওয়ার পর শিমুল ভূঁইয়াকে ধন্যবাদ জানান গ্যাস বাবু। মূলত, হত্যাকাণ্ডের মাস্টারমাইন্ড আক্তারুজ্জামান শাহীনের হয়ে কাজ করেন স্থানীয় আওয়ামী লীগের এ নেতা।
তদন্ত কর্মকর্তারা আরও বলেন, এমপি আনারকে হত্যার পরিকল্পনায় শুধু গ্যাস বাবুই নয়, আড়াল থেকে আখতারুজ্জামান শাহীনের সঙ্গে শামিল হয়েছিলেন আওয়ামী লীগের আরও অনেকেই। পরামর্শদাতা হিসেবে কাজ করেছেন একাধিক নেতা। সরাসরি হত্যাকাণ্ডে বা পরিকল্পনায় না জড়ালেও পেছন থেকে ইন্ধন দেন অনেকে। অনেকে আবার খুনের পর দেন বাহবাও। শিমুল ভূঁইয়ার সাভারের বাসা থেকে সদ্য উদ্ধারকৃত মোবাইলগুলো ঘেঁটে এমন অনেক চাঞ্চল্যকর তথ্য পেতে সক্ষম হয়েছে ডিবি।
বিষয়টি নিয়ে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সফিকুল ইসলাম অপু বলেন, ওই নেতার আটক হওয়ার গুঞ্জন শুনছি। আমাদের জনপ্রিয় এমপি আনার হত্যাকাণ্ডের সাথে যেই জড়িত থাকুক না কেন আমরা তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।
পুলিশ বলছে, যেসব নেতা প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে এ হত্যাকাণ্ডের আগে ও পরে জড়িত তাদের সবাইকে আইনের আওতায় আনা হবে। আর তদন্ত সংশ্লিষ্ট দায়িত্বশীল একটি সূত্রের দাবি, সরকারের সবুজ সংকেত মিললেই সন্দেহের তালিকায় থাকা এসব আওয়ামী লীগ নেতাকে একে একে আটকানো হবে গোয়েন্দাদের জালে।
গত ১২ মে ভারতের পশ্চিমবঙ্গে যান এমপি আনোয়ারুল আজীম আনার। সেদিন সন্ধ্যা ৭টার দিকে কলকাতায় তার পারিবারিক বন্ধু গোপাল বিশ্বাসের সঙ্গে দেখা করেন তিনি। পরদিন, ১৩ মে চিকিৎসক দেখাতে হবে জানিয়ে দুপুর ১টা ৪১ মিনিটে গোপালের বাড়ি থেকে বের হন আনার। সন্ধ্যায় ফিরবেন বলেও জানান তিনি। পরে বিধান পার্কের কাছে কলকাতা পাবলিক স্কুলের সামনে থেকে ট্যাক্সিতে উঠেছিলেন তিনি। চলে যাওয়ার পর সন্ধ্যায় আনারের মোবাইল নম্বর থেকে তার বন্ধু গোপালের কাছে ম্যাসেজ আসে যে, তিনি দিল্লি যাচ্ছেন এবং সেখানে পৌঁছে তাকে ফোন করবেন।
পরে ১৫ মে হোয়াটসঅ্যাপে পাঠানো বার্তায় এমপি আনার বন্ধু গোপালকে জানান, তিনি দিল্লি পৌঁছেছেন এবং ভিআইপিদের সঙ্গে আছেন। তাকে ফোন করার দরকার নেই। একই বার্তা পাঠান বাংলাদেশে তার ব্যক্তিগত সহকারী রউফের কাছেও।
১৭ মে আনারের পরিবার তার সঙ্গে যোগাযোগ করতে না পেরে গোপালকে ফোন করেন। ওই সময় তারা গোপালকে জানান, তার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারছেন না তারা। পরিবারের পক্ষ থেকে ওই দিন ঢাকায় থানায় অভিযোগ করা হয়। এরপর থেকে আর এমপি আনারের খোঁজ পাওয়া যায়নি।
২০ মে এমপি আনারের খোঁজ করতে গিয়ে ভারতীয় কর্তৃপক্ষ তার মোবাইল লোকেশন ট্র্যাক করে। তারা জানতে পারেন, কলকাতায় বন্ধুর বাড়ি থেকে বের হওয়ার পর তার মোবাইলের লোকেশন একবার পাওয়া গিয়েছিল সেখানকার নিউমার্কেট এলাকায়। এরপর ১৭ মে তার ফোন কিছুক্ষণের জন্য সচল ছিল বিহারে। পরে বুধবার (২২ মে) ভারতের এনডিটিভির খবরে বলা হয়, কলকাতার নিউ টাউনের সঞ্জিভা গার্ডেনসের একটি ফ্লাটে এমপি আনারকে খুন করা হয়েছে।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার