- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
গবাদি পশুর ভেজাল ওষুধের কারখানা, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
- আপডেটেড: রবিবার ১৬ জুন ২০২৪
- / পঠিত : ৬১ বার
রাজধানীতে গবাদি পশুর ভেজাল ওষুধের একটি কারখানার সন্ধান পেয়েছে ডিবি পুলিশ। এ ঘটনায় বাবা-ছেলেসহ তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
শুক্রবার (১৪ জুন) শ্যামপুরের পশ্চিম ধোলাইপাড়ের সাবান ফ্যাক্টরি গলির একটি বাসায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতাররা হলেন আব্দুল গাফফার, তার ছেলে তানভীর ও কর্মচারী নাঈমুজ্জামান।
তাদের কাছ থেকে বিভিন্ন ধরনের প্লাস্টিকের বোতল, স্টিকার, ড্রামভর্তি বিভিন্ন কেমিক্যাল, পাউডার, বস্তাভর্তি সোডিয়াম লবণ, বালতি, মগ ও স্প্রে উদ্ধার করা হয়েছে।
ডিবি লালবাগ বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মশিউর রহমান জানান, গ্রেফতাররা দীর্ঘদিন ধরে ইউরো সায়েন্স ফার্মা নামের কোম্পানির ব্যানারে ওয়ারী এলাকার বিভিন্ন জায়গায় বাসাভাড়া নিয়ে কারখানা চালিয়ে আসছিলেন।
তারা অনলাইন এবং অফলাইনে বিজ্ঞাপন দিয়ে লোক নিয়োগ এবং গবাদি পশুর ওষুধ, ফুড সাপ্লিমেন্ট পাইকারি-খুচরা কেনাবেচা করতেন। বিজ্ঞাপনে তারা বিদেশ থেকে আমদানি করা ভেটেরিনারি ওষুধ বাজারজাতকরণ করে থাকেন বলে প্রচার করতেন।
মশিউর জানান, ইউরোপের বিভিন্ন দেশ থেকে গবাদি পশুর জন্য রুচিবর্ধক, স্বাস্থ্য সুরক্ষার সিরাপ এবং ট্যাবলেট ইত্যাদি আমদানি করা হয় বলে প্রচারণা চালাতেন। কিন্তু মূলত তারা চকবাজার ও মিটফোর্ড থেকে বিভিন্ন রকম ছাই, ভস্ম, জেল এবং রং ইত্যাদি ক্রয় করতেন।
এরপর চকবাজার থেকে প্লাস্টিকের বোতল সংগ্রহ করে ফকিরাপুলের বিভিন্ন প্রিন্টিং প্রেস থেকে বিদেশি হলোগ্রাম ও স্টিকার বানিয়ে বোতলে সেঁটে দিতেন। এভাবে গবাদিপশুর জন্য ঝুঁকিপূর্ণ ওষুধ বিক্রি করত চক্রটি।
এসব ভেজাল ওষুধ পশুর স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। এ ব্যাপারে শ্যামপুর থানায় একটি মামলা হয়েছে বলে বলে জানান ডিসি মশিউর রহমান।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার