- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
অর্থ আত্মসাৎ করে পালানোর সময় বিমানবন্দরে ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
- আপডেটেড: রবিবার ২৩ জুন ২০২৪
- / পঠিত : ৫২ বার
চট্টগ্রামে বিভিন্নজনের কাছ থেকে প্রায় ৩ কোটি আত্মসাৎ করে দেশত্যাগের সময় এক ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
শুক্রবার (২১ জুন) রাতে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশন শাখা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ওই ব্যবসায়ীর নাম ইসমাইল হোসেন (৪০)। তিনি চট্টগ্রামের কর্ণফুলী উপজেলার চরলক্ষ্যা সৈন্যেরটেক এলাকার আবদুস সালামের ছেলে।
পুলিশ জানায়, মাছ ব্যবসায়ী ইসমাইল সদরঘাট এলাকায় অন্য ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে মাছ কিনে দেশের বিভিন্ন জায়গায় সরবরাহ করতেন। আল আমিন নোমান ও কাউসার আহমেদ সাগর নামে দুই ব্যক্তি কমিশনে তার ব্যবসা দেখাশোনা করতেন। সর্বশেষ ফেব্রুয়ারিতে ৭-৮ ব্যবসায়ীর কাছ থেকে প্রায় ৩ কোটি টাকার মাছ কেনেন ইসমাইল। এরপর আবুধাবি পালিয়ে যান। পরে ব্যবসায়ীরা নোমান ও সাগরের কাছে পাওনা টাকা চাইতে গেলে তারাও টাকা দিতে অস্বীকার করেন। এক পাওনাদার ওই মাসেই ইসমাইলকে প্রধান আসামি করে তিনজনের নামে সদরঘাট থানায় অভিযোগ দেন। এর আগে ৯ এপ্রিল ইসমাইলের দুই সহযোগী নোমান ও সাগরকে গ্রেপ্তার করেছিল পুলিশ।
এক সপ্তাহ আগে ইসমাইল আবুধাবি থেকে দেশে আসেন। শুক্রবার রাতে আবারও বিদেশ যাওয়ার সময় ইমিগ্রেশন শাখার পুলিশ কর্মকর্তা তাকে আটক করে সদরঘাট থানা পুলিশের কাছে সোপর্দ করেন। প্রতারণা মামলায় তাকে আদালতে চালান দেওয়া হয়েছে।
সদরঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফেরদৌস জাহান বলেন, টাকা আত্মসাতের পর ইসমাইল আবুধাবি পালিয়ে যান। ইসমাইল দেশে এলে যাতে আমাদের জানানো হয়, সেজন্য আমরা ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশনে আবেদন করে রেখেছিলাম। শুক্রবার ঢাকা বিমানবন্দর ইমিগ্রেশন পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে।
ওসি বলেন, আমাদের পুলিশ সদস্যরা গিয়ে তাকে চট্টগ্রামে নিয়ে আসছেন। তিনি পরিবারকে আবুধাবি নিয়ে যাওয়ার জন্য দেশে এসেছিলেন। তার বিরুদ্ধে তিন কোটি টাকা আত্মসাৎ করার অভিযোগ রয়েছে। তার দুই সহযোগীকে আগেই গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার