- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
পাকিস্তানে তুষারধসে নিহত অন্তত ১০
- আপডেটেড: রবিবার ২৮ মে ২০২৩
- / পঠিত : ২৫৪ বার
আন্তর্জাতিক ডেস্ক : পাকিস্তানের উত্তরাঞ্চলের গিলগিট-বালতিস্তান প্রদেশের প্রত্যন্ত এক এলাকায় তুষারধসে অন্তত ১০ জন নিহত হয়েছেন। শনিবার ভোরের দিকের এই তুষারধসের ঘটনায় আরও দুই ডজনের বেশি মানুষ আহত হয়েছেন বলে দেশটির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
তারা বলেছেন, বৈরী আবহাওয়ার কারণে দুর্ঘটনাস্থলে পৌঁছানো এবং উদ্ধার তৎপরতা পরিচালনা করা কঠিন হয়ে পড়েছে। ফরাসি বার্তা সংস্থা এএফপি বলছে, পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মির সীমান্তের গিলগিট-বালতিস্তান অঞ্চলের সাথে সংযুক্তকারী শাউন্টার পাসের কাছে তুষারপাতের এই ঘটনা ঘটেছে।
সুবাহ খান নামের এক উদ্ধারকারী কর্মকর্তা এএফপিকে বলেছেন, কাশ্মির থেকে ফিরে আসা প্রায় ৩৫ জনের একটি দল গিলগিট-বালতিস্তান অঞ্চলের আস্তোর জেলার এক গিরিখাতের কাছে শিবির স্থাপন করেছিল।
‘গভীর রাতে তারা তুষারধসের কবলে পড়ে। এতে কমপক্ষে ১০ জন মারা গেছেন। সুবাহ খান বলেছেন, প্রাথমিক পর্যালোচনায় এই দুর্ঘটনায় ১৫টি গবাদিপশুও তুষারের নিচে চাপা পড়ে মারা গেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
গিলগিট-বালতিস্তানের কার্যালয়ের মুখ্যসচিবও এক বিবৃতিতে হতাহতের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। স্থানীয় পুলিশের কর্মকর্তা মুহাম্মদ রিয়াজ এএফপিকে বলেছেন, আস্তোর জেলার দুর্গম ওই এলাকায় উদ্ধার অভিযানে সেখানকার বাসিন্দারা সহায়তা করছেন।
প্রত্যেক বছর স্থানীয় যাযাবর সম্প্রদায়ের সদস্য, যারা বাকরওয়াল নামেও পরিচিত পশুপালের জন্য উপযুক্ত চারণভূমির সন্ধানে বৈরী আবহাওয়াতেও বেরিয়ে পড়েন। এ সময় তারা শত শত গবাদি পশু নিয়ে বিভিন্ন পাহাড়-পর্বতের অস্থায়ী শিবির স্থাপন করে পশু চড়ান।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার