- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
বিপৎসীমার ওপরে ধরলা ও ব্রহ্মপুত্রের পানি, আবারও বন্যার আশঙ্কা
- আপডেটেড: বুধবার ০৩ জুলাই ২০২৪
- / পঠিত : ৬৫ বার
: টানা বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা ঢলে কুড়িগ্রামের ধরলা ও ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বেড়ে বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। পানি দ্রুত বৃদ্ধির কারণে ব্রহ্মপুত্র ও ধরলা অববাহিকার নিচু এলাকার প্রায় ৮০টি চর-দ্বীপচরে পানি ঢুকেছে। তলিয়ে গেছে কিছু ঘরবাড়ি ও সবজির খেত।
এ অবস্থায় দ্বিতীয় ধাপে একটি স্বল্পমেয়াদি বন্যার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। এ ছাড়াও দুধকুমার ও তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমার খুব কাছ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
বুধবার (৩ জুলাই) সকাল ৯টায় জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় ধরলা নদীর পানি তালুক শিমুলবাড়ি পয়েন্টে ৪৯ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ১১ সেন্টিমিটার ও ব্রহ্মপুত্র নদের পানি নুনখাওয়া পয়েন্টে ৫৫ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ১৪ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এ ছাড়া অন্যান্য নদ-নদীর পানি ক্রমেই বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার কাছাকাছি অবস্থান করছে।
এদিকে নদ নদনদীর তীরবর্তী রাজারহাট, উলিপুর, চিলমারী, রৌমারী ও চর রাজিবপুর উপজেলার ১৫টি পয়েন্টে দেখা দিয়েছে নদীভাঙন।
উলিপুর উপজেলার বেগমগঞ্জ ইউনিয়নের কৃষক মো. আব্দুর রহমান বলেন, ধরলার পানি বাড়ার কারণে আমার পটল ক্ষেত তলিয়ে গেছে। এখন সব পটলের গাছ মরে যাবে। পানি না আসলে আরও অনেক টাকার পটল বিক্রি করে লাভবান হতে পারতাম।
কুড়িগ্রামের রাজারহাট কৃষি আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার বলেন, গত ২৪ ঘণ্টায় জেলায় ১৩০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। যা আর দু-একদিন থেমে থেমে অব্যাহত থাকতে পারে।
কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী রাকিবুল হাসান বলেন, পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় আগামী ২৪ ঘণ্টায় তিস্তা ও দুধকুমার নদে বিপৎসীমা অতিক্রম করতে পারে। যার ফলে জেলায় দ্বিতীয় ধাপে স্বল্প মেয়াদী বন্যা দেখা দেবে।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ বলেন, ৪০০ আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রয়েছে। যেদিকে প্লাবিত হচ্ছে আমরা সেদিকেই নজর রাখছি। বন্যা মোকাবিলায় আমাদের ত্রাণসামগ্রী বিতরণ চলমান।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার