- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
লঞ্চের কেবিন থেকে 'প্রেমিক-প্রেমিকার' লাশ উদ্ধার
- আপডেটেড: শনিবার ০৩ Aug ২০২৪
- / পঠিত : ৫৩ বার
: চাঁদপুর থেকে ছেড়ে যাওয়া এমভি ময়ূর-৭ লঞ্চের কেবিন থেকে প্রেমিক-প্রেমিকার লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার (২ আগস্ট) সকালে লঞ্চটি ঢাকার সদরঘাটে পৌঁছালে লাশ দুটি উদ্ধার করা হয়।
নিহতরা হলেন- চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলার ভোটাল গ্রামে হাফেজ অলি উল্ল্যাহের ছেলে আনোয়ার হোসেন (২৮) ও তার প্রেমিকা রোজিনা। আনোয়ার রাজবাড়ীর একটি মাদরাসায় চাকরির পাশাপাশি ওই এলাকার মসজিদে ইমামতি করতেন। রোজিনার বাড়ি মাদারীপুরের শিবচর উপজেলায়।
সন্ধ্যায় নৌ-পুলিশের সদরঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কালাম ঢাকা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
পুলিশ ও লঞ্চ কর্তৃপক্ষ জানায়, বৃহস্পতিবার (১ আগস্ট) রাতে চাঁদপুর লঞ্চঘাট থেকে এমভি ময়ূর-৭ লঞ্চটি ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। পরে শুক্রবার সকালে ঢাকার সদরঘাটে পৌঁছার পর সকল যাত্রী নামলেও একটি কেবিনে দরজা বন্ধ ছিল এবং ভেতর থেকে কেউ সাড়া দিচ্ছিল না। লঞ্চের লোকজন সদরঘাট থানা পুলিশকে বিষয়টি জানালে তারা এসে কেবিনের দরজা ভেঙে একজন পুরুষ ও নারীর লাশ উদ্ধার করেন। লঞ্চে থাকা লোকজনের ভাষ্যমতে তারা প্রেমিক-প্রেমিকা।
নৌ-পুলিশের সদরঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কালাম জানান, লঞ্চ কর্তৃপক্ষ পুলিশকে সংবাদ দেয়। পরে পুলিশ এসে লঞ্চের কেবিনের দরজা ভেঙে আনোয়ারকে ঝুলন্ত ও রোজিনাকে গলায় ওড়না পেঁচানো অবস্থায় উদ্ধার করে। তারা চিরকুট লিখে গেছে। তাদের মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ী না। তবে ময়নাতদন্তের জন্য তাদের লাশ মর্গে পাঠানো হয়। বিষয়টি নিয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার