- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
পাবনায় গুলিতে তিনজন নিহতের ঘটনায় মামলা, এমপিসহ আসামি ১০৩
- আপডেটেড: সোমবার ১২ Aug ২০২৪
- / পঠিত : ৬২ বার
ডেইলি এসবি নিউজ ডেস্ক: পাবনায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মসূচিতে গুলিতে দুই শিক্ষার্থীসহ তিনজন নিহত হওয়ার ঘটনায় মামলা হয়েছে। শনিবার (১০ আগস্ট) রাতে নিহত পাবনা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থী জাহিদুল ইসলামের (১৮) বাবা মো. দুলাল উদ্দিন মাস্টার বাদী হয়ে পাবনা সদর থানায় মামলাটি দায়ের করেছেন।
মামলায় পাবনা সদর আসনের সদ্য বিদায়ী সংসদ সদস্য গোলাম ফারুক প্রিন্সসহ আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগ ও যুবলীগের ঊর্ধ্বতন নেত্ববৃন্দসহ ১০৩ জন নেতাকর্মীর নাম উল্লেখ করা হয়েছে। এ ছাড়া শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে গুলি ছোড়ার হুকুম দেওয়ার অভিযোগে সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও সদরের ভাঁড়ারা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আবু সাঈদকে প্রধান আসামি করা হয়েছে।
এর আগে ৪ আগস্ট বেলা সোয়া ১১টায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে ছাত্র-জনতা বিক্ষোভে নামেন। পাবনা সরকারি এডওয়ার্ড কলেজের প্রধান ফটক থেকে তারা বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে জেলা শহরের ট্রাফিক মোড়ে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করতে থাকেন। দুপুর সোয়া ১২টার দিকে কয়েকজন দুর্বৃত্ত বিক্ষোভকারীদের লক্ষ্য করে কয়েক রাউন্ড গুলি ছুড়ে। এতে দুই ছাত্রসহ তিনজন নিহত ও অন্তত ২৫ জন গুলিবিদ্ধ হন। এ ঘটনায় আহত হন শতাধিক শিক্ষার্থী। এ সময় বিক্ষুব্ধ আন্দোলনকারীরা পাবনা সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদের গাড়িতে আগুন দেন। তাৎক্ষণিক বিক্ষুব্ধরা দাবি করেন, ওই গাড়ি থেকে নেমে দুই ব্যক্তি ছাত্রদের উদ্দেশ্যে গুলি ছুড়েছে। এ ঘটনায় নিহত দুই শিক্ষার্থী হলেন- জেলা সদরের চর বলরামপুর গ্রামের দুলাল উদ্দিনের ছেলে ও পাবনা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের ছাত্র জাহিদুল ইসলাম (১৮) এবং হাজিরহাট বেতেপাড়া গ্রামের আবুল কালামের ছেলে ও শহরের সিদ্দিক মেমোরিয়াল স্কুলের নবম শ্রেণির ছাত্র মাহবুব হাসান নিলয় (১৪)। অপরজন ফাহিম হোসেন রাজ্জাক।
মামলার এজাহারে বাদী উল্লেখ করেন, ঘটনার দিন ছাত্র-জনতা শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করছিলেন। এ সময় মামলার অভিযুক্ত আসামিরা লোহার রড, বাঁশের লাঠি ও দেশি-বিদেশি আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে দলবদ্ধ হয়ে দাঙ্গা সৃষ্টি করে। বিনা উসকানিতে পূর্বপরিকল্পিতভাবে গুলিবর্ষণ করতে থাকে। এতে ছাত্র-জনতা ভয়ে দিগ্বিদিক ছুটতে থাকে। এ সময় তার ছেলেসহ তিনজন আন্দোলনরত অবস্থায় ছিল। একপর্যায়ে সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদের নির্দেশে ছাত্রদের উদ্দেশ্য করে দুইজন গুলি চালাতে শুরু করে। এতে তার ছেলেসহ কয়েকজন গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হন। পরে তাদের উদ্ধার করে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসকরা দুইজন শিক্ষার্থীসহ তিনজনকে মৃত ঘোষণা করেন।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার