- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
পুলিশের এক নারী কর্মকর্তার সহযোগিতায় দেশ ছাড়তে সক্ষম হন বেনজীর
- আপডেটেড: শুক্রবার ১৬ Aug ২০২৪
- / পঠিত : ৪১ বার
ডেইলি এসবি নিউজ ডেস্ক: পুলিশের আলোচিত সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির ভয়াবহ চিত্র বের হয়ে আসার পর জোর অনুসন্ধানে নামে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। সব অনুসন্ধানে বেনজীর ও তার স্ত্রী-সন্তানদের বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদের তথ্য এবং কয়েকটি ব্যাংক হিসাবে তাদের অস্বাভাবিক লেনদেনের প্রমাণ পায় সংস্থাটি। এ ঘটনায় দেশব্যাপী যখন সমালোচনার ঝড়, ঠিক তখনই আত্মগোপনে চলে যান বেনজীর। পরে গত ৪ মে সুকৌশলে দেশ ছেড়ে চলে যান তিনি, যে পরিকল্পনায় তাকে সর্বাত্মক সহযোগীতা করেন পুলিশেরই এক নারী কর্মকর্তা।
সম্প্রতি ফাঁস হওয়া সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, ওই নারী কর্মকর্তার সহযোগীতায় সবার চোখ ফাঁকি দিয়ে দেশ থেকে নির্বিঘ্নে পালিয়ে যেতে সক্ষম হন সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ। শাহেদা সুলতানা নামে ওই কর্মকর্তার পরিচয়; তিনি পুলিশের সিনিয়র সহকারী পরিচালক (অপস) অ্যাডিশনাল এসপি। বর্তমানে তিনি র্যাবে কর্মরত আছেন।
গত ৪ মে রাত পৌনে ১২টার দিকে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে বেনজীরকে তুলে দেন শাহেদা সুলতানা। সিসিটিভিতে বেনজীরের কাগজপত্রসহ তাকে তার আগে আগে হাঁটতে দেখা যায়।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, শাহেদা সুলতানা অনেকদিন ধরেই বেনজীর পরিবারের ঘনিষ্ঠ। বেনজীর র্যাব মহাপরিচালক থাকাকালে শাহেদাও কর্মরত ছিলেন র্যাবে। পরবর্তীতে বেনজীর আইজিপি হলে শাহেদারও পোস্টিং হয় আইজিপি সেকশনে। সেখানে আইজিপির স্ত্রীর প্রটোকল অফিসার হিসেবে যোগদান করেন তিনি।
অবসরে যাওয়ার পর আবার র্যাব সদর দপ্তরের অপারেশন উইংয়ে সিনিয়র সহকারী পরিচালক (অপস) হিসেবে পোস্টিং পান শাহেদা সুলতানা। বেনজীর যখন দেশ ছেড়ে চলে যান, তখন তিনি র্যাবে কাজ করা সত্ত্বেও নিজের প্রভাব ব্যবহার করে বেনজীরকে ইমিগ্রেশন পার হতে সাহায্য করেন।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে র্যাবে সদ্য যোগদান করা মহাপরিচালক (ডিজি) এ কে এম শহীদুর রহমান বলেন, আমরা বিষয়টি জেনেছি। বিষয়টি খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার