- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
যশোরে কলেজছাত্র গুমের অভিযোগে তিন পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
- আপডেটেড: বৃহস্পতিবার ২৯ Aug ২০২৪
- / পঠিত : ৩৭ বার
যশোরের বেনাপোলে রেজোয়ান নামে এক কলেজছাত্রকে অপহরণ ও গুমের অভিযোগে তিন পুলিশ কর্মকর্তার নামে মামলা হয়েছে। বুধবার (২৮ আগস্ট) দুপুরে রেজোয়ানের ভাই রিপন হোসেন বাদী হয়ে সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট জাকিয়া সুলতানার আদালতে এ মামলা করেন।
মামলার আসামিরা হলেন, বেনাপোল পোর্ট থানার সাবেক ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা অপূর্ব হাসান, পরিদর্শক (তদন্ত) খন্দকার শামীম আহমেদ ও উপপরিদর্শক নূর আলম। বিচারক মামলাটি এজাহার হিসেবে গ্রহণের জন্য বেনাপোল পোর্ট থানার ওসিকে আদেশ দিয়েছেন।
মামলার বাদীপক্ষের আইনজীবী আলমগীর সিদ্দিকী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলার বিবরণে উল্লেখ করা হয়েছে, বেনাপোল মহিষাডাঙ্গা গ্রামের মিজানুর রহমানের ছেলে রেজোয়ান বাগআঁচড়া কলেজের অনার্স দ্বিতীয় বর্ষে ছাত্র ছিলেন। ২০১৬ সালের ৪ আগস্ট দুপুর ১২টার দিকে তিনি বেনাপোল ভূমি অফিসের পাশে রেজাউলের চায়ের দোকানে চা পান করছিলেন। এ সময় বেনাপোল পোর্ট থানার এসআই নূর আলম ও অপর একজন মোটরসাইকেল নিয়ে সেখানে যান। এরপর রেজোয়ানের নাম জানতে চান। নাম বললে ‘তোকেই খুঁজছি’ বলে মোটরসাইকেলে উঠতে বলেন। এরপর তাকে নিয়ে সেখান থেকে চলে যান।
খবর পেয়ে পরিবারের লোকজন থানায় গেলে ওসি অপূর্ব হাসান তাদের বাড়াবাড়ি করতে নিষেধ করেন। অন্যথায় সকলকে গুম করা হবে বলে হুমকি দেন। পরবর্তীতে ৭ আগস্ট রেজোয়ান নিখোঁজ উল্লেখ করে জিডি করতে গেলে ওসি তদন্ত খন্দকার শামীম আহমেদ লেখা সঠিক হয়নি বলে কাগজ ফেরত দেন। এরপর নিজের মনমতো একটা জিডি লিখে তা লিপিবদ্ধ করেন। ওই ঘটনার পর থেকে অদ্যাবধি রেজোয়ানের কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি।
রেজোয়ানের পরিবারের ধারণা পুলিশ আটকের পর তাকে হত্যা করে মরদেহ গুম করেছে। ওইসময় পরিবেশ অনুকূলে না থাকায় ওই ঘটনায় মামলা করতে পারেনি তার পরিবার। বর্তমানে প্রেক্ষাপট অনুকূলে আসায় ন্যায়বিচার পেতে এ মামলা করেছেন বলে জানিয়েছেন বাদীর আইনজীবী।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার