- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
স্বাস্থ্যসেবার মানোন্নয়নে ঢাকা মেডিকেলে ১০০ দিনের কর্মসূচি গ্রহণ
- আপডেটেড: বৃহস্পতিবার ২৯ Aug ২০২৪
- / পঠিত : ৩১ বার
ডেইলিএসবিনিউজ ডেস্ক: রাজধানীর ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের স্বাস্থ্যসেবার মানোন্নয়নে ১০০ দিনের কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান।
বৃহস্পতিবার (২৯ আগস্ট) দুপুরের দিকে ঢামেক হাসপাতালের প্রশাসনিক ভবনের সভাকক্ষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি।
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বলেন, বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে এ পর্যন্ত যারা আহত হয়ে ঢামেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নির্দেশে হাসপাতালে স্বাস্থ্যসেবার মান উন্নয়নে ১০০ দিনের কর্মসূচি গ্রহণ করেছি। সেগুলোর মধ্যে রয়েছে-
১. আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসার জন্য বিশেষায়িত ওয়ার্ড স্থাপন এবং বিনামূল্যে স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতকরণ।
২. পুরোনো কেবিনগুলো সংস্কার করা।
৩. হাসপাতালের আইসিইউয়ের সংখ্যা বৃদ্ধি করা।
৪. হাসপাতালের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উপস্থিতি বৃদ্ধি এবং যথাসময়ে উপস্থিতি নিশ্চিত করা।
৫. হাসপাতালে পরিষ্কার-পরিছন্নতা কার্যক্রম জোরদার করা।
৬. হাসপাতালে বিভিন্ন ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিদের এবং বহিরাগত দালালদের প্রবেশ করতে না দেওয়া।
৭. হাসপাতাল চত্বরে বেসরকারি অ্যানম্বুলেন্স সরিয়ে সেই জায়গায় রোগী এবং রোগীর স্বজনদের বিশ্রামের ব্যবস্থা করা।
৮. হাসপাতালে রাজস্ব বৃদ্ধির ক্ষেত্রে প্যাথলজিক্যাল টেস্ট এবং এক্সরে, সিটি স্ক্যান ইত্যাদি হাসপাতালেই বাধ্যতামূলক করার ব্যবস্থা।
৯. রোগীদের টিকিটিং ব্যবস্থার ডিজিটাল কার্যক্রম জোরদার করা।
১০. হাসপাতালে ডিজিটাল প্রেসক্রিপশন কার্যক্রম শুরু করার উদ্যোগ নেওয়া।
১১. হাসপাতালে বিভিন্ন দুর্নীতি প্রতিরোধে কার্যক্রম ব্যবস্থা জোরদার করা।
১২. রোগীদের সঙ্গে চিকিৎসক নার্স এবং স্বাস্থ্যসেবা কর্মীদের সম্পর্ক উন্নয়নে বিভিন্ন পরিবর্তন নিশ্চিতকরণে উদ্যোগ নেওয়া।
১৩. হাসপাতালে স্বাস্থ্যসেবা বিষয়ক গবেষণা কার্যক্রম জোরদারে উদ্যোগ নেওয়া।
১৪. হাসপাতালে অভ্যর্থনা/তথ্যকেন্দ্র স্থাপনের মাধ্যমে স্বাস্থ্য শিক্ষা কার্যক্রম জোরদার করা।
ঢামেক হাসপাতালের পরিচালক আরও বলেন, হাসপাতালে স্বাস্থ্যকর্মীদের সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং রোগীদের সঙ্গে আচরণগত পরিবর্তন নিশ্চিত করতে ক্রমাগত প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চলমান রয়েছে। ঐতিহ্যবাহী ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আরও বেশি রোগীদের সেবার পরিকল্পনা মাথায় রেখে মেগা পরিকল্পনার ভিত্তিতে ২৭টি ভবন নতুন করে নির্মিত হবে। এর মধ্যে ছয়টি হাসপাতাল হবে ১৭তলা বিশিষ্ট এবং বাকিগুলো হবে ২০তলা বিশিষ্ট।
তিনি বলেন, আপনারা জানেন এটি ২৬০০ বেডের হাসপাতাল হলেও এখানে চার হাজার রোগীকে সেবা দেওয়া হয়। হাসপাতালে কোনোভাবেই ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিদের প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। অ্যাম্বুলেন্স মালিকদের বারবার বলার পরেও তারা সরে না যাওয়ায় সেনাবাহিনী দিয়ে সেগুলো উচ্ছেদ করা হয়েছে।
তারা এখন হাসপাতালের বাইরে অবস্থান করছে, সেখানে আমরা মালিকদের সঙ্গে কথা বলেছি। নামমাত্র মূল্যে তাদের একটি জায়গার ব্যবস্থা করা হয়েছে। সেখানে তারা একই সাথে ২০০ গাড়ি রাখতে পারবে। হাসপাতালে যারা স্পেশাল ডিউটি করত, তাদের বের করে দেওয়া হয়েছে। আমাদের এখানে বৈধভাবে যারা আছেন, তারাই শুধু ডিউটি করবেন।
পরিচালক বলেন, আমাদের এখানে যেসব প্যাথলজিক্যাল টেস্ট হয়, সেগুলো এখানেই করতে হবে। যেগুলো এখানে হয় না সেগুলো অন্য জায়গায় যেতে পারে। কিন্তু যেগুলো এখানে হয়, সেগুলোর সঙ্গে চিকিৎসকরা অন্যগুলোও বাইরে পাঠিয়ে দিচ্ছেন, এটি কোনোভাবে বরদাস্ত করা হবে না।
তিনি আরও বলেন, এখানে অনেক গ্রুপের রক্তই থাকে না। আমরা বলে দিয়েছি রোগীদের সঙ্গে যে গ্রুপের রক্তই থাকুক, সেই গ্রুপের রক্ত ব্লাড ব্যাংকে জমা দিয়ে আপনার চাহিদা অনুযায়ী রক্ত নিয়ে যাবেন।
এ সময় হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডা. আশরাফুল আলমের সঞ্চালনায় সভাকক্ষে হাসপাতালের নিউরো সার্জারি বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ডা. শফিকুল ইসলাম, নাক কান গলা বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ডা. নুরুল ফাত্তাহ রুমী, সার্জারি বিভাগের অধ্যাপক ডা. ইমতিয়াজ ফারুক, হাসপাতালের উপপরিচালক ডা. নুরুল ইসলাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার