- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
পঞ্চগড়ে স্কুলছাত্র হত্যায় ৩ আসামির মৃত্যুদণ্ড
- আপডেটেড: সোমবার ২১ Oct ২০২৪
- / পঠিত : ২১ বার
: পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জে স্কুলছাত্র অপহরণের পর হত্যার দায়ে তিনজনকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। সোমবার (২১ অক্টোবর) দুপুরে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক এসএম রেজাউল বারী এ আদেশ দেন।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন, জেলার দেবীগঞ্জ উপজেলার চিলাহাটি ইউনিয়নের বলরামপুর তাঁতীপাড়া এলাকার মহির উদ্দিনের ছেলে নুরুজ্জামান (৩৮), একই এলাকার ডাহেনা পাড়ার দুদু মিয়ার ছেলে ফরহাদ হোসেন (৩০) ও রশিদুল ইসলামের ছেলে হাসানুল ইসলাম (৩২)।
রায় ঘোষণার সময় আসামিদের মধ্যে ফরহাদ হোসেন আদালতে হাজির ছিলেন। অপর দুই আসামি নুরুজ্জামান ও হাসানুল পলাতক।
মামলার এজাহার সূত্র জানায়, উপজেলার বলরামপুর তাঁতীপাড়া এলাকার স্কুলছাত্র আসাদুজ্জামান পায়েল ২০১৫ সালের ১৮ জুন সন্ধ্যায় বাড়ি থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হন। পরদিন ছেলের মোবাইল নম্বর থেকে ফোন করে তিনদিনের মধ্যে তিন লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করা হয়। এ ঘটনায় ২০ জুন সুলতানের ভাই মহির উদ্দিন দেবীগঞ্জ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন।
এদিকে নিখোঁজের চারদিন পর ২২ জুন সন্দেহজনক আলাপচারিতার কারণে নুরুজ্জামান, ফরহাদ ও রশিদুলকে আটক করা হয়। একই দিন পায়েলের বাবা ওই তিনজনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা করেন। পরে তাদের দেওয়া তথ্যে বলরামপুর এলাকার একটি পুকুর থেকে পায়েলের বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
মামলায় ২০১৫ সালের ৩১ আগস্ট ওই তিনজনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দায়ের করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা দেবীগঞ্জ থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) সাইদুর রহমান। দীর্ঘ ৯ বছর বিচারিক প্রক্রিয়া শেষে ২০ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে সোমবার দুপুরে আদালত এ দণ্ডাদেশ দেন আদালত।
বাদীপক্ষের আইনজীবী এবিএম জুলফিকার আলী নয়ন বলেন, আসামিরা যে পায়েলকে হত্যা করেছেন, আমরা আদালতে সেটি সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণ করতে পেরেছি। আদালতের রায়ে আমরা সন্তুষ্ট।
তবে উচ্চ আদালতে রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করার কথা জানান আসামিপক্ষের আইনজীবী আবুল কালাম আজাদ।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার