- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
ঘুষ না পেয়ে প্রবাসীর স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব পুলিশ কর্মকর্তার
- আপডেটেড: বৃহস্পতিবার ০৭ Nov ২০২৪
- / পঠিত : ১০ বার
: কক্সবাজার টেকনাফে ঘুষের টাকা না পেয়ে এক প্রবাসীর স্ত্রীকে আবাসিক হোটেলে রাত্রিযাপনের প্রস্তাব দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে বাহারছড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) আব্দুল মুবিনের বিরুদ্ধে।
বুধবার (৬ নভেম্বর) রাতে টেকনাফ মডেল থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন বাহারছড়ার ওই ভুক্তভোগী নারী। তিনি টেকনাফ শামলাপুল শীলখালী এলাকার এক প্রবাসীর স্ত্রী।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ১৬ অক্টোবর ওই প্রবাসীর বাড়িতে স্বত্বদখলীয় জমির ঘেরা ও ঘর-বাড়ি ভাঙচুর করে একদল দুর্বৃত্ত। আতঙ্কিত হয়ে তারা পরিবার পুলিশের জরুরি সেবা ৯৯৯ এ কল করে সহায়তা চান। তখন বাহারছড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের একটি দল ঘটনাস্থলে যায়। এ সময় তদন্তের নামে বাহারছড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) আব্দুল মুবিন ভুক্তভোগী নারীর থেকে ১২ হাজার টাকা নেন। পরে ১৮ অক্টোবর এএসআই আব্দুল মুবিনের ব্যক্তিগত মোবাইল নম্বর থেকে ফোন করে সুষ্ঠু বিচার পাইয়ে দেওয়ার নামে কক্সবাজারের আবাসিক হোটেলে রাত্রিযাপনের কু-প্রস্তাব দেন। তার প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় প্রতিদিন ভুক্তভোগীর হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ ও কল দিতে থাকেন ওই পুলিশ সদস্য।
ভুক্তভোগী নারী বলেন, বিচার পাইয়ে দেওয়ার নামে আমার কাছ থেকে দুই দফা টাকা নেন মুবিন স্যার। এরপর আমাকে অনেকদিন ঘুরিয়েছেন। আমার কাছে আবারো টাকা চাইলে আর দেইনি। পরে তিনি আমাকে আবাসিক হোটেলে যাওয়ার কথা বলেন। যা আমার কাছে প্রমাণ আছে।
তবে অভিযোগ অস্বীকার করে বাহারছড়া এএসআই আব্দুল মুবিন বলেন, প্রবাসীর স্ত্রীর সঙ্গে আমার কথাই হয়নি। এসব সম্পূর্ণ ভুয়া।
টেকনাফ থানার ওসি মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন বলেন, ওই নারী লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। আমরা তদন্ত করে ওই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব।
কক্সবাজারের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) শাকিল আহমেদ বলেন, বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে দেখছি। এ ঘটনার সঠিক বিচার করা হবে।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার