- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
হঠাৎ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিদর্শনে গিয়ে হতাশ জেলা প্রশাসক
- আপডেটেড: মঙ্গলবার ১২ Nov ২০২৪
- / পঠিত : ১২ বার
সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইসলামিয়া ফাজিল মাদরাসা ও উপজেলার অ্যাডভোকেট আব্দুর রহমান কলেজে আকস্মিক পরিদর্শনে গিয়ে হতাশাজনক চিত্র পেলেন জেলা প্রশাসক মোস্তাক আহমেদ।
সোমবার (১১ নভেম্বর) রাতে সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসনের মিডিয়া সেলে এই তথ্য জানান নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এসএম আকাশ। এর আগে দুপুরে মাঠ পর্যায়ে জেলা প্রশাসক তাৎক্ষণিক পরিদর্শন করলে এ চিত্র ধরা পড়ে।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এসএম আকাশ জানান, সোমবার দুপুর ১.৩০ মিনিটে সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইসলামিয়া ফাজিল মাদরাসা পরিদর্শনকালে জেলা প্রশাসক মহোদয় দেখতে পান মাদরাসায় কোনো শিক্ষক উপস্থিত নেই। কেবলমাত্র কিছু শিক্ষার্থীকে মাঠে খেলাধুলা করতে দেখা যায়। তারা জানায় মাদরাসা ছুটি হয়ে গেছে। একজন অফিস স্টাফকে উপস্থিত পাওয়া যায়। এ সময় জেলা প্রশাসক পরিদর্শন রেজিস্ট্রারে মন্তব্য লিপিবদ্ধ করে মাদরাসা ত্যাগ করেন।
তিনি আরও জানান, একই দিনে জেলা প্রশাসক সাতক্ষীরা সদর উপজেলার বিনেরপোতার অ্যাডভোকেট আব্দুর রহমান কলেজও আকস্মিক পরিদর্শন করেন। এ সময় হাজিরা খাতা পরীক্ষা করে তিনি দেখতে পান বেশ কয়েকজন শিক্ষক বিনা অনুমতিতে অনুপস্থিত রয়েছেন। রুটিন অনুযায়ী কোনো শ্রেণিকক্ষে পাঠদান কার্যক্রম চলছিল না এবং শিক্ষার্থীরাও অনুপস্থিত ছিলেন। উপস্থিত শিক্ষকগণ এ বিষয়ে সন্তোষজনক জবাব দিতেও ব্যর্থ হন।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের এমন দূরাবস্থা দেখে জেলা প্রশাসক মোস্তাক আহমেদ চরম অসন্তোষ প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, শিক্ষকদের দায়িত্বহীনতা ও কর্তব্যে অবহেলার কারণে শিক্ষার মান মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে এবং সরকারি অর্থের অপচয় হচ্ছে। এ অবস্থা চলতে থাকলে জাতি প্রকৃত শিক্ষার সুফল থেকে বঞ্চিত হবে। এইসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও শিক্ষকদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে সুপারিশ করবেন বলে জানান জেলা প্রশাসক।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার