- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
ডায়াবেটিস ও কিডনির সমস্যা থাকলে আম খাওয়া যাবে?
- আপডেটেড: সোমবার ১৯ জুন ২০২৩
- / পঠিত : ২৩০ বার
আম প্রায় সবারই পছন্দ। এতে অনেক ধরনের পুষ্টিগুণ পাওয়া যায়। আমের সুখ্যাতি বিশ্বজুড়ে। এ সুস্বাদু ফলটি প্রায় সব দেশেই জনপ্রিয়। এটি পুষ্টিগুণসমৃদ্ধ সুপারফুড। পাকা আমের ভেতর প্রায় ৮০ ভাগ পানি, সঙ্গে কিছু ভিটামিন-মিনারেলস, ফ্যাট এবং বেশ কিছু পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট থাকে। তবে এতে কোনো কোলেস্টেরল নেই।
আমের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল, অ্যান্টি–অ্যালার্জিক, অ্যান্টি–ক্যানসার, ইমিউনো মডুলেটরি উপকার রয়েছে। ১০০ গ্রামের একটি আমে মাত্র ৬০ ক্যালরি থাকে।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে, এ মজাদার ফলটি সবাই কি সমানভাবে উপভোগ করতে পারবেন?
কোন ফল বা খাবার ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য উপকারী সেটা ঠিক করা হয় দুইটি সূচকের (ইনডেক্স) মাধ্যমে। যা গ্লাইসেমিক ইনডেক্স ও গ্লাইসেমিক লোড ইনডেক্স।
আমের গড়পড়তা গ্লাইসেমিক ইনডেক্স ৫১-৫৬–এর মধ্যে, অর্থাৎ মাঝারি মাত্রার। একজন ব্যক্তির রক্তে শর্করা সুনিয়ন্ত্রিত থাকলে তিনি খাদ্যতালিকায় নির্ধারিত ফলের স্থানে একটি আম খেতে পারবেন।
আবার প্রতি ১০০ গ্রাম আমে সুগার থাকে প্রায় ১৪ গ্রাম, যা তুলনামূলক বেশি। তাই আপনার প্রতিদিন কতটুকু শর্করা ও ক্যালরি দরকার, সেই হিসেব করে আম খেতে হবে। তবে আমের জুস করে খাওয়া যাবে না। কারণ জুসে ফাইবার থাকে না এবং জুস করলে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স বেড়ে যায়।
এদিকে দীর্ঘমেয়াদি কিডনি রোগের চিকিৎসার গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো সঠিক পথ্য নির্বাচন। রক্তের ইলেক্ট্রো লাইটস, হিমোগ্লোবিন, ইউরিক অ্যাসিড, রক্ত ও প্রস্রাবে অ্যালবুমিনের পরিমাণ এবং ক্রিয়েটিনিনের মাত্রাভেদে একজন কিডনি রোগীর পথ্য নির্বাচন করতে হয়। প্রতি ১০০শ গ্রাম আমে প্রায় ১৬৫ মিলিগ্রাম পর্যন্ত পটাশিয়াম থাকে।
কিডনি রোগীদের ফল নির্ধারণ করার সময় অক্সালিক অ্যাসিড, ইউরিক অ্যাসিড, পটাশিয়ামসহ আরও অনেক কিছুই বিবেচনা করতে হয়। এখন আপনার রক্তের পটাশিয়াম, ইউরিক অ্যাসিড নির্দিষ্ট মাত্রায় থাকলে নির্দিষ্ট মাত্রায় আম খেতে পারবেন। যারা ডায়ালাইসিস করেন, ডায়ালাইসিসের দিন একটি আম খেতে পারবেন।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার