- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
নড়াইলে স্বামীকে হত্যার দায়ে স্ত্রীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
- আপডেটেড: শুক্রবার ১৪ জুলাই ২০২৩
- / পঠিত : ১৭৯ বার
নড়াইলে স্বামীকে হত্যার দায়ে স্ত্রী আমেনা খাতুনকে (৩৩) যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একইসঙ্গে তাকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ৩ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৩ জুলাই) দুপুরে নড়াইলের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. আকরাম হোসেন এ রায় দেন।
সাজাপ্রাপ্ত আমেনা খাতুন জেলার কালিয়া উপজেলার আমতলা গ্রামের মৃত ছিদ্দিক ফকিরের মেয়ে ও নিহত মো. ইবাদুল শেখের স্ত্রী।
আদালত সূত্রে জানা যায়, ১৩/১৪ বছর আগে কালিয়ায় আমতলা গ্রামের মো. ইবাদুল শেখের সঙ্গে আমেনা খাতুনের বিয়ে হয়। পরে তাদের সংসারে দুই ছেলে ও এক মেয়ের জন্ম হয়। ইবাদুল শেখ পেশায় ভ্যানচালক হওয়ায় সংসারে অভাব-অনটন লেগেই থাকতো। এ নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে প্রায় ঝগড়া হত।
সাংসারিক অশান্তির কারণে ২০২০ সালের ৯ মে আমেনা খাতুন তার বাবার বাড়িতে চলে যান। রাতে ইবাদুল তার স্ত্রীকে ফেরত আনতে শ্বশুরবাড়ি আমতলা গ্রামে যান। পরদিন সকালে ইবাদুলের বাবা সবুর শেখকে মুঠোফোনে জানানো হয় তার ছেলে ইবাদুল আত্মহত্যা করেছেন। এ ঘটনায় পুলিশ একটি অপমৃত্যুর মামলা দায়ের করে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতালে প্রেরণ করে। পরে মামলাটি পিবিআই তদন্ত করলে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আমেনা খাতুন স্বামীকে হত্যার কথা স্বীকার করেন। তাকে আদালতে তোলা হলে সেখানেও আমেনা খাতুন নিজের দোষ স্বীকার করে জবানবন্দি দেন।
এদিকে বিচারিক প্রক্রিয়া চলাকালে আমেনা খাতুন আদালত থেকে জামিনে মুক্ত হয়ে কিছুদিন পর পালিয়ে যান। তার অনুপস্থিতিতেই ১৭ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত আজ এই রায় দেন।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার