- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
যশোরের মণিরামপুরে এক নারীকে মারপিট থানায় অভিযোগ
- আপডেটেড: বুধবার ২৬ জুলাই ২০২৩
- / পঠিত : ১৬০ বার
যশোরের মণিরামপুরের রোহিতা ইউনিয়নের পট্টি পূর্বপাড়ায় কেয়া সুলতানা নামে এক নারীকে বেধড়ক মারপিট ও শ্লীতহানীর করেছে স্থানীয় দুর্বৃত্তরা। মারত্মক জখম ওই নারী যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। কেয়া সুলতানা ওই গ্রামের ইয়ানুর ইসলামের মেয়ে। এ ঘটনায় ইয়ানুর ইসলাম বাদী হয়ে আজ সোমবার মণিরামপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
হাসপাতালের চিকিৎসাধীন কেয়া সুলতানা জানান, এলাকার চিহ্ণিত দুর্বৃত্ত হিসেবে পরিচিত মাসুদ রানা, সোহেল রানা, বাপ্পি, সিরাজুল ইসলাম, আরিছন বিবি, লিপি বেগম, হৃদন, আনছার। তাদের ভয়ে কেউ মুখ খুলে কথা বলতে সাহস পায় না। রোববার দুপুরে আসামিরা জোর পূর্বক কেয়া সুলতানাদের একটি মেহগনি গাছ কাটতে থাকে। বাঁধা দিতে গেলে আসামিরা কেয়া সুলতানাকে বেধড়ক মারপিট-জখম, শ্লীতহানি করে। কেয়া সুলতানার গলায় থাকা একটি সোনার চেন ও কানের দুল ছিনিয়ে নেয়। এসময় আসামিরা অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকে। এমনকি কেউ বাঁধা দিতে গেলে তাদেরকে হত্যার হুমকি প্রদান করে।
এদিকে, স্থানীয় একটি সূত্র জানায়, জমি নিয়ে আসামিদের সাথে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিলো। এরই জের ধরে কেয়া সুলতানাকে বেধড়ক মারপিট-জখম ও শ্লীতহানির ঘটনা ঘটেছে। এর আগেও আসামিরা মামলার বাদী ইয়ানুর ইসলামকে মারপিট করে। কেয়াকেও অপহরণের হুমকি প্রদান করে। বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় চেয়ারম্যান-মেম্বাররা একাধিক বার মিমাংসা করে দেয়। কিন্তু সোহেল রানা ও তার পরিবার বিষয়টি মেনে নিতে পারেনি। এরই জের ধরে এই মারপিটের ঘটনা ঘটতে পারে বলে স্থানীয়রা মনে করছে।
এ ঘটনায় কেয়া সুলতানা বাবা ইয়ানুর ইসলাম বাদী হয়ে মণিরামপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
এ ব্যাপারে মণিরামপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মনিরুজ্জামান বলেন, আমরা লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি তদন্তের জন্য খেদাপাড়া পুলিশ ক্যাম্পের আইসিকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
খেদাপাড়া পুলিশ ক্যাম্পের আইসি সমেন কুমার বলেন, আমরা লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। আসামিদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার