- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
২ লাখ ৪৫ হাজার টাকার জাল নোটসহ একব্যক্তি আটক!
- আপডেটেড: সোমবার ০৭ Aug ২০২৩
- / পঠিত : ২৮২ বার
ডেস্ক: কুমিল্লা, চাঁদপুর, ব্রাহ্মণবাড়িয়াসহ বিভিন্ন জেলায় এক লাখ টাকার জালনোট ২০ হাজার টাকায় বিক্রি করছে একটি চক্র। সেই জালনোট নিম্নবিত্তের কিছু মানুষের মাধ্যমে বাজারজাত করা হয়। এমন একটি চক্র থেকে বরুড়া থানা পুলিশ ২ লাখ ৪৫ হাজার টাকার জাল নোট উদ্ধার করেছে।
এ সময় আটক করা হয় লক্ষীপুরের কমলপুর উপজেলার চর ফলকন গ্রামের কামাল হোসেনের ছেলে মোঃ আকরামকে (২৪)। রবিবার এই তথ্য জানান বরুড়া থানার ওসি ফিরোজ হোসেন।
তিনি জানান, ঢাকার একটি চক্র এই টাকা মাঠে ছড়িয়ে দেয়। তাদের ছাপা এত নিখুঁত যে সাধারণ মানুষের তা বুঝার উপায় নেই। শনিবার বরুড়া থানার এসআই মোঃ আলী মর্তুজা গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারেন, বরুড়া থানার লক্ষীপুর পশ্চিম বাজার সংলগ্ন সালাউদ্দিন হোটেলের সামনে অবৈধ জালনোট ব্যবসায়ী বিক্রয়ের জন্য অবস্থান করছে। এরপর সেখানে পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পালানোর চেষ্টাকালে এক ব্যক্তিকে আটক করে পুলিশ। তার হাতে থাকা একটি কাগজের শপিং ব্যাগে পাঁচশত টাকা মূল্যমানের ৪৯০টি জালনোট উদ্ধার করা হয়। যা মোট ২ লাখ ৪৫ হাজার টাকার সমপরিমান।
গ্রেফতার কৃত আসামি মোঃ আকরামকে জিজ্ঞাসাবাদে জানায়,
তিন বছর ধরে সে এই কাজ করছে। অজ্ঞাত ঠিকানার ফারুক, সিরাজ ও গাজীর নিকট হতে টাকা সংগ্রহ করে কুমিল্লা ও চাঁদপুরসহ বিভিন্ন জেলায় বিক্রয় করে থাকে। অপর দুইজন আসামি গ্রেফতারে বিভিন্ন জায়গায় অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার