- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
যশোর পৌরসভার ১৫টি সড়কের বেহাল দশা
- আপডেটেড: বুধবার ৩০ Aug ২০২৩
- / পঠিত : ৩৫৮ বার
যশোরে অধিকাংশ সড়কেই বেহাল দশা। দীর্ঘ এ সমস্যার সমাধানে পৌরসভার কোনো ভূমিকা নেই। বছরের পর বছর সড়কে ভাঙাচোরা আর জলাবদ্ধতায় দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে শহরবাসী। তবে পৌর কর্তৃপক্ষের দাবি সমস্যা সমাধানে নেওয়া হচ্ছে নানা প্রকল্প।
সড়ক ও জলবদ্ধতা নিরসনে যশোর পৌরসভা ২০০৯ সাল থেকে এ পর্যন্ত ড্রেনেজ ব্যবস্থার উন্নয়নে ব্যয় করেছে ৮০ কোটি। তবে কোনো সুফল মেলেনি শহরবাসীর। বেশ কয়দিন ধরে হালকা ও ভারী বৃষ্টিপাতে শহরের অধিকাংশ ভাঙাচোরা সড়কে সৃষ্টি হয়েছে জলাবদ্ধতা। শহরের খড়কি, বেজপাড়া, শংকরপুর, গুরুদাস বাবু লেন, ষষ্ঠিতলাসহ অন্তত ১৫টি সড়কেই এমন অবস্থা। একটু বৃষ্টি হলেই দুর্ভোগে পড়ছে সাধারণ মানুষ।
পৌরসভা সূত্রে জানা গেছে, সড়ক ও জলাবদ্ধতা নিরসনে এবার বিশ্ব ব্যাংকের অর্থায়নে ৪০ কোটি টাকার নতুন প্রকল্প হাতে নিচ্ছে যশোর পৌরসভা।
বেজপাড়া তালতলা এলাকার বাসিন্দা মাহির হোসেন বলেন, গত ২-৩ বছর ধরে তালতলা থেকে আইটি পার্ক পর্যন্ত রাস্তাটি ভাঙাচোরা। এ রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন স্কুল-কলেজের অনেক শিক্ষার্থী যাতায়াত করে। রাস্তাটি সংস্কারে পৌরসভা কোনো উদ্যোগ নেয়নি।
এমএম কলেজ জেবিন মোড় এলাকার শিক্ষার্থী নয়ন হোসেন বলেন, আমাদের মেস থেকে কলেজে যেতে হলে সাতার কাটার মতো অবস্থা হয়। শিক্ষার্থীদের অসুবিধার কথা বিবেচনায় এ সড়কটির জলাবদ্ধতার সমস্যার সমাধানটি দ্রুত করা উচিত ছিল।
রিকশাচালক বিল্লাল শেখ বলেন, রাস্তা ভাঙাচোরা আর পানিবন্দি হলে জনগণের যেমন চলতে কষ্ট আমাদেরও তেমন গাড়ি চালাতে কষ্ট। পানির নিচে কিছু দেখা যায় না, হঠাৎ একটা গর্তে বা ড্রেনে চাকা পড়লে দুর্ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের দাবি পানি নিষ্কাশনে ও সড়ক সংষ্কারে বিভিন্ন ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। পৌরসভার ৫নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর রাজিবুল আলম বলেন, অনলাইনে আমাদের ওয়ার্ডের তিনটা কাজের টেন্ডার বেরিয়েছে। এ তিনটা কাজ বাস্তবায়ন হলে ওয়ার্ডবাসী সুফল পাবে বলে আশা করছি।
এদিকে এ অবস্থার জন্য সাধারণ মানুষের অসচেতনতাকেই দায়ী করেছেন পৌর কর্মকর্তারা। যশোর পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী এসএম শরীফ হাসান বলেন, এখানে জনগণের কিছু অসচেতনতার বিষয় আছে। যেখানে সেখানে ময়লা ফেলার কারণে ড্রেনের মুখগুলো বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। অপরদিকে অনেকেই ডাস্টবিনে ময়লা না ফেলে ড্রেনে ফেলে। ড্রেন তো ময়লা ফেলার জন্য নয়, ড্রেন পানি নিষ্কাশনের জন্য। জনগণ একটু সচেতন হলে জনদুর্ভোগ কমে আসবে। আর ভাঙাচোরা সড়ক উন্নয়নের জন্য আমরা প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করছি।
এ বিষয়ে যশোর পৌরসভার মেয়র হায়দার গণী খান পলাশ বলেন, প্রতিবারই বর্ষা মৌসুমে এ ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে। সমস্যা সমাধানে পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। ভাঙাচোরা সড়কসহ জলবদ্ধতার নিরসনে কাজ চলছে। আশা করি দ্রুতই সমস্যার সমাধান হবে।
- ঢাকা পোস্ট
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার