- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
যশোরে জেলা সাব রেজিস্টারসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা
- আপডেটেড: বৃহস্পতিবার ১৪ Sep ২০২৩
- / পঠিত : ১৯৫ বার
দলিলে দাগ নম্বর জালিয়াতির অভিযোগে জেলা সাবরেজিস্টারসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে যশোর আদালতে একটি মামলা হয়েছে। বুধবার মণিরামপুরের কামালপুর গ্রামের মৃত ইউনুচ আলীর মোল্যার স্ত্রী মোমেনা খাতুন বাদী হয়ে এ মামলা করেছেন। জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ইমরান আহম্মেদ অভিযোগের তদন্ত করে ডিবিকে প্রতিবেদন জমা দেয়ার আদেশ দিয়েছেন।
আসামিরা হলো, যশোর জেলা সাবরেজিস্টার, নকল কারক ও পাঠক চাঁদ সুলতানা, তুলনা কারক মজিবুল, মণিরামপুরের কামালপুর গ্রামের আব্দুর রশিদ ও তার ছেলে শাহিন হোসেন এবং বালিয়াডাঙ্গা গ্রামের মৃত শরিতুল্যা গাজীর ছেলে সদর আলী গাজী।
মামলার অভিযোগে জানা গেছে, কামালপুর গ্রামের আকবর আলী ১৯৯৫ সালে ২৯ শতক জমির মধ্যে দক্ষিন পাশের ২০ শতক জমি তার ছেলে ইউনুচ আলী মোল্যার নামে রেজিস্ট্রি করে করে দেন। ইউনচু আলী এ জমির নামপত্তন করে ৪২৩ খতিয়ানের ৯৭২ দাগের জমি ভোগদখল করেন। এরপর ইউনুচ আলী তার স্ত্রী মোমেনা খাতুনের নামে এ জমি রেজিস্ট্রি করে দেন। মোমেনা খাতুন নামপত্তন করে কর-খাজনা পরিশোধ দিয়ে নিজে ভোগ দখল করছেন।
এরমধ্যে আসামি আব্দুর রশিদ, শাহিন হোসেন ও সদর আলী সাবরেজিস্ট্রি অফিসের ওই ৩ জনের সাথে যোগাযোগ করে মোটা অংকের টাকা দিয়ে জালিয়াতির মাধ্যমে রেজিস্টারে ৯৭২ দাগের স্থলে ৪৭২ দাগের ২০ জমি লিখে নেয়। এরপর আব্দুর রশিদসহ অন্যরা এ জমির দলিলের নকল তুলে সহকারী কমিশনার (ভুমি) অফিসে জমা দিয়ে মোমেনা খাতুনের নামের নামপত্তন বাতিল চেয়ে অভিযোগে দেয়। সহকারী কমিশনারের অফিস থেকে নোটিশ পেয়ে গত ১৬ আগস্ট অফিসে যেয়ে জমির দলিল দেখে জালিয়াতির বিষয়টি বুঝতে পারেন। পরে তিনি খোঁজখবর নিয়ে জালিয়াতির বিষয়টি নিশ্চিত হয়ে আদালতে এ মামলা করেছেন।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার