- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
জমি বিক্রির জেরে ছেলের বউয়ের হাতে শাশুড়ি খুন!
- আপডেটেড: মঙ্গলবার ১৯ Sep ২০২৩
- / পঠিত : ১৫৮ বার
: সিরাজগঞ্জে উল্লাপাড়া উপজেলার দহকুলা গ্রামে অসুস্থ মেয়ের চিকিৎসার জন্য জমি বিক্রি করায় ছেলের বউয়ের হাতে শাশুড়ি খুন হয়েছেন। হত্যার সাত বছর পর রহস্য উদঘাটন করেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেষ্টিগেশন (পিবিআই)। হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত পুত্রবধূ নাজমা খাতুন (৫৫) আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
এর আগে গত ১৫ সেপ্টেম্বর ঢাকার শাহজাহানপুর রেলওয়ে কলোনী থেকে তাকে গ্রেফতার করে পিবিআই। হত্যাকান্ডের শিকার বৃদ্ধা মোমেনা বেওয়া (৮০) উপজেলার দহকুলা গ্রামের মৃত আব্দুল গনির স্ত্রী।
সোমবার দুপুরে সিরাজগঞ্জ পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেষ্টিগেশন (পিবিআই) এর কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান পুলিশ সুপার রেজাউল করিম জানান, ভিকটিম মোমেনা বেওয়ার স্বামীর মৃত্যুর পর পুত্রবধু নাজমা খাতুন ও নাতিদের সঙ্গে বসবাস করতেন।
বৃদ্ধ মোমেনা বেওয়ার নামে কিছু জমি ছিল। কিন্তু বৃদ্ধার মেয়ে সালমা খাতুন অসুস্থ হওয়ায় তার চিকিৎসার জন্য কিছু জমি বিক্রি করেন। এছাড়াও পুত্রবধূ নাজমা খাতুন অন্য এক ছেলের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তুলেছিল। এই দুটি ঘটনা নিয়ে পুত্রবধূ ও নাতিদের সঙ্গে বৃদ্ধা মোমেনা বেওয়ার মনোমানিল্য হয়। এরই জেরে বৃদ্ধা মোমেনা বেওয়ার হত্যার পরিকল্পনা করে পুত্রবধূ ও নাতিরা। পরিকল্পনা অনুযায়ী ২০১৬ সালের ২৭ মে রাতে বৃদ্ধা মোমেনা বেওয়াকে শ্বাসরোধে হত্যা করে পড়নের শাড়ি দিয়ে ঘরের মধ্যে মরদেহ ঝুলিয়ে রাখে। পরে আত্নহত্যা করেছে বলে প্রচার-প্রচারনা চালায়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে প্রেরন করে।
এ ঘটনায় বৃদ্ধার মেয়ের জামাই মাহবুবুল আলম বুলু বাদী হয়ে উল্লাপাড়া থানায় একটি অস্বাভাবিক মৃত্যু মামলা দায়ের করেন। পরবর্তীতে ময়না তদন্তের রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়, বৃদ্ধ মোমেনা বেওয়াকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পাবার পর নিহত মোমেনা বেওয়ার আরেক নাতী আমিরুল ইসলাম বাবু বাদী হয়ে তিন জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরো ২/৩ জনকে আসামী করে হত্যা মামলা দায়ের করেন।
মামলাটি পিবিআইকে তদন্তের নির্দেশ দেয় আদালত। দীর্ঘ ২ বছর ৯ মাস তদন্ত চলাকালে ঘটনার সঙ্গে জড়িত নিহতের পুত্রবধূ নাজমা খাতুনকে গত ১৫ সেপ্টেম্বর ঢাকার শাহজাহানপুর রেলওয়ে কলোনী থেকে গ্রেফতার করে পিবিআই। গত ১৬ সেপ্টেম্বর তিনি আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি প্রদান করেন। সংবাদ সম্মেলনে পিবিআইয়ের কর্মকর্তাসহ সংবাদকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার