- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
ভোলায় মেঘনা নদীর তীর সংরক্ষণ বাঁধে ধস, আতঙ্কে এলাকাবাসী
- আপডেটেড: বুধবার ২০ Sep ২০২৩
- / পঠিত : ১৭০ বার
ভোলা সদর মেঘনা নদীর তীরে ইলিশা ফেরি ও লঞ্চঘাট এলাকায় শহর রক্ষায় ব্লকবাঁধের ৮০ মিটার জায়গা ধসে নদীতে বিলীন হয়েছে। এতে হুমকির মুখে পড়েছেন তিনটি ইউনিয়নের কয়েক লাখ মানুষ। পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) জিও ব্যাগ ডাম্পিং করে ফেলে ধস ঠেকানোর চেষ্টা করছে।
পাউবো সূত্র জানায়, ৩৩৫ কোটি টাকা ব্যয়ে ভোলা সদর উপজেলার উত্তর মেঘনার তীর রক্ষায় ইলিশা-রাজাপুর রক্ষা প্রকল্পের আওতায় চার কিলোমিটার এলাকা সিসি ব্লক স্থাপনের মধ্য দিয়ে টেকসই ব্লক বাঁধ নির্মাণ করেছিল পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)।
সরেজমিন জানা যায়, গত ৬ সেপ্টেম্বর মেঘনা নদীর তীব্র পানির চাপে ভোলা সদর উপজেলার পূর্ব ইলিশা ইউনিয়নের তালতলি লঞ্চঘাট এলাকার দুটি পয়েন্টে তীর সংরক্ষণ সিসি ব্লকের ৭০ মিটার ধস দেখা দেয়। ১৩ সেপ্টেম্বর আবার নতুন করে আরেকটি পয়েন্টে ১০ মিটার সিসি ব্লক বাঁধে ধস দেখা দেয়। তিনটি পয়েন্টে মোট ৮০ মিটার মেঘনা নদীর তীর সংরক্ষণ সিসি ব্লকের ধসের কারণে হুমকির মুখে পড়েছে ইলিশার শহর রক্ষা বাঁধ, তিনটি লঞ্চঘাট, দুটি ফেরিঘাটসহ তিন ইউনিয়নের ফসলি জমি, বসতঘর, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও বিভিন্ন স্থাপনা ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান।
ইলিশা এলাকার বাসিন্দারা জানান, ইলিশা ঘাটের পূর্বে মেঘনা নদীতে বিশাল এলাকায় চর পড়েছে। ওই চরে ঢেউ আছড়ে পশ্চিমের ব্লকবাঁধে আঘাত করছে। ফলে বাঁধ ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। ওই চর খনন করা দরকার। খনন করলে লঞ্চ ও ফেরি চলাচলে সুবিধা হবে।
ইলিশা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন ছোটন জানান, ধস দেখা দেওয়া ব্লকবাঁধ থেকে বেড়িবাঁধের দূরত্ব ১০ থেকে ১৫ ফুট। তাৎক্ষণিক এই ধস ঠেকাতে না পারলে বড় ধরনের ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে।
ভোলা পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী মো. হাসানুজ্জামান বলেন, ইলিশার লঞ্চঘাট এলাকায় তিনটি পয়েন্টে ৮০ মিটার বাঁধে ধস নেমেছে। ওই এলাকায় জরুরি ভিত্তিতে নতুন করে ১২ হাজার জিও ব্যাগ ডাম্পিং করা শুরু হয়েছে। সেই বস্তা ফেলেই ধস ঠেকানো হচ্ছে। জরুরি ভিত্তিতে ফেলা বস্তায় মোটা বালুরও বরাদ্দ ধরা নেই।
নির্বাহী প্রকৌশলী আরো বলেন, কী কারণে তীর সংরক্ষণ ব্লকবাঁধ ঝুঁকিতে পড়েছে, তা নিয়ে জরিপ হচ্ছে। ওই প্রতিবেদন পেলে সঠিক কারণ জানা যাবে। পরবর্তী শুষ্ক মৌসুমে স্থায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার