- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
শ্রীপুরে কারখানা কর্মকর্তার রহস্যজনক মৃত্যু
- আপডেটেড: সোমবার ০৯ Oct ২০২৩
- / পঠিত : ২২২ বার
গাজীপুরের শ্রীপুরের মাওনা উত্তরপাড়া এলাকায় রনি শেখ (২৮) নামে এক কারখানা কর্মকর্তার মৃত্যু নিয়ে রহস্য তৈরি হয়েছে। জানালার গ্রিলের সঙ্গে গলায় ফাঁস দেওয়া, পা মেঝেতে ও হাত গ্রিলে লাগানো অবস্থায় ওই কারখানা কর্মকর্তার মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
রোববার (৮ অক্টোবর) সকালে উপজেলার মাওনা গ্রামের নোমান গ্রুপের নাইস ফেব্রিক্স প্রসেসিং লিমিটেডের কোয়ার্টার থেকে উদ্ধার হওয়া কারখানা কর্মকর্তার মরদেহ নিয়ে রহস্যের সৃষ্টি হয়েছে।
নিহত রনি শেখ গাইবান্ধা জেলার সাদুল্লাপুর গ্রামের শ্রীরামপুর গ্রামের জয়নাল আবেদীনের ছেলে। রনি ওই কারখানার ইলেকট্রনিক্স সেকশনের সহকারী প্রকৌশলী হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে রনি শেখ শ্রীপুর উপজেলার মাওনা উত্তরপাড়া গ্রামের নোমান গ্রুপের নাইস ফেব্রিক্স প্রসেসিং লিমিটেডের কোয়ার্টারে বসবাস করেন। তিনি ওই কারখানায় ইলেকট্রনিক্স সেকশনে সহকারী প্রকৌশলী হিসেবে কর্মরত ছিলেন। স্থানীয়রা কোয়াটারের বেলকনির গ্রিলে গামছা দিয়ে গলায় ফাঁস দেওয়া অবস্থায় মরদেহ দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেয়।
শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এএফএম মো. নাসিম বলেন, আত্মহত্যায় হাত বা পা কোথায় ছিল বা ছিল না সেটা বিষয় না। নিহত যুবক একটি মোবাইল ফোন সেট করে আত্মহত্যা করেছেন। মোবাইলটি লক করা অবস্থায় আছে, ফোনটি আনলক করা গেলে হয়ত মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যাবে। তাছাড়া ওই ঘরের ভেতর আরও অনেকেই ছিল। সব মিলিয়ে আমরা এটি হত্যা না আত্মহত্যা তা নিশ্চিত হওয়ার জন্য মরদেহের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়েছি। এটা হত্যা না আত্মহত্যা ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পরই নিশ্চিত করে বলা যাবে।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার