- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
পূজার ছুটি কাটাতে দৌড়ে ওঠেন ট্রেনে, ফিরলেন লাশ হয়ে
- আপডেটেড: মঙ্গলবার ২৪ Oct ২০২৩
- / পঠিত : ২২৫ বার
দুর্গাপূজার ছুটিতে পরিবারের সঙ্গে সময় কাটাতে ভৈরবে অফিস শেষে ঢাকার দক্ষিণখান এলাকায় নিজ বাসায় যাওয়ার জন্য এগারসিন্ধুর ট্রেনে করে রওনা হন জালাল আহমেদ (৩০)। পথে ট্রেন দুর্ঘটনায় লাশ হয়ে বাড়ি ফেরেন তিনি। নিহত জালাল কুমিল্লা জেলার আব্দুর রহমানের ছেলে।
নিহত জালাল আহমেদ কিশোরগঞ্জের ভৈরব উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা কার্যালয়ের ক্যাশিয়ারের পদে কর্মরত ছিলেন।
সোমবার (২৩ অক্টোবর) বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে যখন ভৈরব স্টেশন থেকে ঢাকামুখী ট্রেনটি ছেড়ে যায় ঠিক তখনই চট্রগ্রামমুখী একটি কার্গো ট্রেনের ইঞ্জিনের বগি এগারসিন্ধুর ট্রেনের শেষের দুটি বগিকে ধাক্কা দিলে রেল লাইন থেকে ছিটকে পড়ে যায়। এ সময় ট্রেনটিতে থাকা ১৭ জন যাত্রীর মৃত্যু হয়। এছাড়াও এ ঘটনায় আরও দেড় শতাধিক যাত্রী গুরুতর আহত হন।
ভৈরব উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা জলি বদন তৈয়বা বলেন, জালালের গ্রামের বাড়ি কুমিল্লাতে তবে তারা ঢাকাতেই থাকেন। তিনি প্রতি শনিবারে এসে বৃহস্পতিবার ঢাকায় চলে যেতেন। গতকাল দুর্গাপূজার ছুটি থাকায় তিনি দৌড়ে গিয়ে কোনো রকমে গাড়ির শেষের বগিতে উঠেন। তার ঠিক ১০ মিনিট আগে তার স্ত্রীর সঙ্গে কথাও হয়। দুর্ঘটনার পর থেকে তার মোবাইলে একাধিকবার ফোন করেও তাকে না পাওয়ায় আমরা ও তার পরিবারের লোকজন ভৈরব হাসপাতালে যোগাযোগ করি। পরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাধ্যমে তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত হই। তার পরিবারের পক্ষে তার দুই ভাই ও স্ত্রীর অনুরোধে মরদেহ ময়নাতদন্ত ছাড়াই হস্তান্তর করা হয়।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার