- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
মুক্তিযোদ্ধাকে হত্যা, ওসি ও দুই পুলিশ সদস্যসহ ৪ জনের যাবজ্জীবন
- আপডেটেড: বুধবার ০১ Nov ২০২৩
- / পঠিত : ২২৮ বার
জামালপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সেনাসদস্য আব্দুল বারিককে পিটিয়ে হত্যার দায়ে রেলওয়ে থানার সাবেক ওসি ও দুই পুলিশ সদস্যসহ চারজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। একই সঙ্গে তাদেরকে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা, অনাদায়ে আরও তিন মাসের সশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার (৩১ অক্টোবর) দুপুর ১২টার দিকে জামালপুর জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিশেষ দায়রা জজ মুহাম্মদ আবু তাহের এ রায় দেন।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- জামালপুর রেলওয়ে থানার সাবেক ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গৌরচন্দ্র মজুমদার, সাবেক সহকারী উপ-পরিদর্শক (এসআই) সোরহাব আলী, সাবেক কনস্টেবল তপন বড়ুয়া ও জামালপুর রেলওয়ের টিকিট কালেক্টর (টিসি) আনিছুর রহমান।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, ২০১৬ সালের ১১ জুলাই বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সেনাসদস্য আব্দুল বারিক তার ছোট ছেলে মাজহারুল হক বাবুকে নিয়ে জামালপুর রেলস্টেশনে নামিয়ে দেন। মাজহারুল হক তার তিন বন্ধুকে নিয়ে যমুনা সেতু পূর্বের লোকাল ট্রেনের চারটি টিকিট কাটেন। এ সময় লোকাল ট্রেনটি আসলে তিনজন এক বগিতে ওঠেন এবং মাজহারুল অন্য বগিতে ওঠেন। টিকিট কালেক্টর (টিসি) আনিসুর রহমান টিকিট চেক করার জন্য ট্রেনে ওঠেন। মাজহারুলের কাছে টিকিট চাইলে তিনি বলেন তার টিকিট অন্য বগিতে তার বন্ধুর কাছে রয়েছে। এ কথা শোনার পর মাজহারুলকে ট্রেন থেকে নামিয়ে রেলস্টেশনের একটি রুমে বন্ধ করে রাখেন টিসি। আব্দুল বারিক এ ঘটনার খবর পেয়ে ছেলেকে বের করে আনেন।
পরে স্টেশনের প্ল্যাটফর্মে রেলওয়ে থানার ওসি ও দুই পুলিশের কাছে ছেলেকে আটকে রাখার কারণ জানতে চাইলে বাগবিতণ্ডা শুরু হয়। একপর্যায়ে আব্দুল বারিককে আঘাত করে পুলিশ। পরে আহত অবস্থায় তাকে জামালপুর সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ময়মনসিংহ সেনা হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় নিহতের ছেলে শাহ মিজানুর রহমান মুকুল বাদী হয়ে জিআরপি থানায় মামলা করেন। মামলায় জিআরপি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গৌর চন্দ্র মজুমদার, কনস্টেবল তপন বড়ুয়া, সহকারী উপপরিদর্শক সোহরাব ও টিসি আনিসুর রহমানকে আসামি করা হয়।
সাজাপ্রাপ্ত আসামি সোরহাব আলীর স্ত্রী মাহবুব আক্তার বলেন, আমরা উচ্চ আদালতে যাব। এই রায় আমরা মানি না। আমার স্বামী এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত না। এই রায় কখনোই মেনে নেওয়া যায় না।
মামলার বাদী শাহ মিজানুর রহমান মুকুল বলেন, মামলার আসামিরা জামিনে ছিলেন। আজ রায়ের দিন ছিল। তারা চারজন আদালতে এসেছিলেন। আসামিদের মধ্যে গৌর চন্দ্র মজুমদার তিনি চট্টগ্রাম রেলওয়ে থানা থেকে অবসরে গিয়েছেন। আসামিদের সামরিক বরখাস্ত করা হয়েছিল। পরবর্তীতে আবার চাকরিতে বহাল হয়। তবে তারা কোথায় কর্মরত রয়েছেন সেটা জানি না। তাদের সাজা হয়েছে, বরখাস্ত হবে। যে রায় দিয়েছে তাতে আমরা খুশি না। কারণ কনস্টেবল তপনের ফাঁসি হওয়ার কথা ছিল।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার