- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
চট্টগ্রামে হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবন, সরানো হয়েছে বাসিন্দাদের
- আপডেটেড: রবিবার ২৬ Nov ২০২৩
- / পঠিত : ২০০ বার
ডেস্ক : চট্টগ্রামের বায়েজীদ রৌফাবাদ এলাকায় খোরশেদ ম্যানসন নামে চারতলা একটি ভবন হেলে পড়েছে। ভবনের তিনটি পিলার ভেঙে এ অবস্থা হয়েছে। জলাবদ্ধতা নিরসন প্রকল্পের কাজ করার সময় মাটি সরে ও পিলার ভেঙে এ অবস্থা হয়েছে বলে জানায় ফায়ার সার্ভিস।
ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায়, চার তলা খোরশেদ ম্যানসনের পেছনের দিকের ভবনের মাটি সরে গেছে। সেই সঙ্গে ভবনের দুটি পিলারে ফাটল ধরার কারণে ভবনটি সামনের দিকে হেলে পড়েছে। এ সময় সামনের দিকের পিলারে ও ফাটল ধরতে দেখা যায়। চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের জলাবদ্ধতা নিরসন প্রকল্পের কাজ চলার সময় ভবনটি হেলে পড়ে।
হেলেপড়া ভবনটির মালিক মো. খোরশেদ বলেন, ‘আমার ভবনটি সন্ধ্যায় হঠাৎ করে হেলে পড়ে। আমার ভবনের পিছনেই জলাবদ্ধতা নিরসন প্রকল্পের কাজ চলছিল। চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে ভবনটি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে, এ বিষয়ে আমাকে জানানো হয়েছিল। কিছু অংশ ভেঙে ফেলতে বলেছিল। কিন্তু আমি লিখিত দিয়েছিলাম, ভবনের কিছু হবে না। এখন ভবনটি হেলে পড়েছে।’
এদিকে, ভবন হেলে পড়ার সংবাদে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সাদিউর রহিম জাদিদ, কাট্টলী সার্কেলের সহকারী কমিশনার (ভূমি) উমর ফারুক, চান্দগাঁও সার্কেলের সহকারী কমিশনার (ভূমি) ফেরদৌস আরা ও জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তার উপস্থিতিতে ফায়ার সার্ভিসের ৩টি ইউনিট উক্ত ভবনের বাসিন্দাদের নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নিয়ে আসে। আশপাশের আরও ৪টি ভবন ঝুঁকিপূর্ণ বিবেচনায় সেগুলোর বাসিন্দাদেরও সরিয়ে আনা হয়েছে। মোট ১০০টি পরিবারকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে আনা হয়েছে।
কাট্টলী সার্কেলের সহকারী কমিশনার উমর ফারুখ জানান, মূল হেলে পড়া ভবনটির পেছনে চট্টগ্রাম ডেভেলপমেন্ট অথরিটির খাল খনন প্রকল্পের কাজ বাস্তবায়ন করছে। সেই খাল খনন করায় ভবনের পিলার দুর্বল হয়ে পড়েছে মর্মে বাসিন্দারা দাবি করেছেন। অপরদিকে সিডিএ’র প্রধান প্রকৌশলী জানিয়েছেন যে, বর্ণিত ভবনটি অপসারণ করার কথা ছিল এবং ভবনের মালিক অপসারণের জন্য সময় নিয়েছিল।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার