- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা ১১.৮ ডিগ্রি, কাঁপছে উত্তরের মানুষ
- আপডেটেড: বুধবার ১৩ Dec ২০২৩
- / পঠিত : ২১৩ বার
: কদিনের ব্যবধানে পঞ্চগড়ের তাপমাত্রা আরো কমেছে। তাপমাত্রা কমায় কনকনে শীতের কারণে হাড় কাঁপছে উত্তরের এ জেলার সীমান্তবর্তী মানুষ।
মঙ্গলবার (১২ ডিসেম্বর) ভোর ৬টায় পঞ্চগড়ের তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। তবে এর ৩ ঘণ্টা পর সকাল ৯টায় তাপমাত্রা আরো কমে ১১.৮ ডিগ্রিতে নেমেছে। মৌসুমে এটি জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা।
এর আগে সোমবার রেকর্ড হয়েছিল ১৩ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
মঙ্গলবার তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অধিদপ্তরের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রাসেল শাহ এ তথ্য জানিয়েছেন।
বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে দেখা যায়, মঙ্গলবার ভোরে গত দুদিনের থেকে কম কুয়াশা থাকলেও প্রচণ্ড শীত অনুভূত হচ্ছে। সকাল ৮টার পর সূর্যের আলো দেখা গেলেও কনকনে শীতে নাজেহাল এ জেলার মানুষ। প্রয়োজনের বাইরে অনেকে ঘর থেকে বের হচ্ছেন না। তবে শীত উপেক্ষা করে সকালে চা শ্রমিক, পাথর শ্রমিকসহ বিভিন্ন নিম্নআয়ের মানুষদের জীবিকার তাগিদে কাজে যেতে দেখা গেছে।
গ্রামীণ নারীরা জানান, গত দুদিন থেকেই আজ ঠান্ডা বেশি মনে হচ্ছে। রাত থেকে সকাল পর্যন্ত ঘন কুয়াশা পড়ছে। ঘরের টিনের চালে বৃষ্টির ফোটার মতো কুয়াশা পড়ছে। তীব্র ঠান্ডায় হাত-পা অবশ হয়ে আসে।
চা শ্রমিক আরশেদ আলী, মোস্তফা ও সাইফুলসহ কয়েকজন জানান, ভোরে প্রচণ্ড শীতের মধ্যেই তারা চা বাগানে পাতা তুলতে কাজ করছেন। কুয়াশার কারণে হাত-পা অবশ হয়ে আসছে। তবু জীবিকার তাগিদে কাজ করতে হচ্ছে।
কয়েকজন ভ্যানচালক বলেন, এ মৌসুমে মনে হচ্ছে আজকেই বেশি কুয়াশা আর ঠান্ডা। শীতের কারণে সহজে ভ্যানে চড়তে চান না অনেকেই। সকালে বেরিয়েছি, কিন্তু কোনো ভাড়া মারতে পারিনি।
এদিকে শীতের কারণে বাড়তে শুরু করে বিভিন্ন শীতজনিত রোগব্যাধি। জেলা ও উপজেলার হাসপাতালগুলোতে আউটডোরে ঠান্ডাজনিত রোগী বাড়তে শুরু করেছে। চিকিৎসকরা চিকিৎসার পাশাপাশি শীতজনিত রোগ থেকে নিরাময় থাকতে বিভিন্ন পরামর্শ দিচ্ছেন।
তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. রাসেল শাহ জানান, গত কয়েকদিন ধরে বেশ ঠান্ডা পড়েছে। আজ মঙ্গলবার ভোর ৬টায় সর্বনিম্ন ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে। বিশেষ করে এ অঞ্চলটি হিমালয়-কাঞ্চনজঙ্ঘা পর্বতের কাছাকাছি হওয়ায় শীত অনুভূত বেশি হচ্ছে।
সামনে তাপমাত্রা আরও কমে আসবে বলেও জানান তিনি।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার