- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
ব্যালটে একটা সিল দিলেন তো একটা রাজাকার হত্যা করলেন: সেলিম ওসমান
- আপডেটেড: শুক্রবার ২৯ Dec ২০২৩
- / পঠিত : ১৯৫ বার
: নারায়ণগঞ্জ: নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের সংসদ সদস্য ও জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য প্রার্থী একেএম সেলিম ওসমান বলেছেন, আপনারা যদি ভোট দিতে না যান সারা বিশ্বের কাছে আমরা লজ্জা পাব৷ আমাদের মানুষ নাকি ভোট দিতে জানে না। এবার যুদ্ধ সাত তারিখে।
এটার জন্য বন্দুক-পিস্তল লাগবে না। আপনার হাতে ব্যালট পেপার দেওয়া হবে। ব্যালটে একটা সিল দিলেন তো একজন রাজাকারকে হত্যা করলেন। একজন অগ্নিসন্ত্রাসকে হত্যা করলেন।
বৃহস্পতিবার (২৮ ডিসেম্বর) বিকেলে নারায়ণগঞ্জের তল্লায় নির্বাচনী সভায় অংশ নিয়ে একথা বলেন তিনি।
একেএম সেলিম ওসমান বলেন, আমার মা-বোনেরা বলেন সেলিম ওসমান ‘তুমি গ্যাস দাও না ভোট চাও কেন?’। গ্যাস আমার হাতে না, এটা আল্লাহর দান। আমরা কেউ ভাবসিলাম এখান দিয়ে একটি রাস্তা হবে। এটার নাম নাগিনা জোহা সড়ক হবে। আমার এলাকায় কোনো দলাদলি নেই। সবাই আমার ভালোবাসার মানুষ। আমি অন্য জায়গায় বলি আমাকে ভালো না লাগলে অন্য জায়গায় ভোট দিন। এটা আমার বাড়ি, সাত তারিখ আপনার প্রথম কাজ, সকাল সকাল লাঙ্গল মার্কায় একটি ভোট দেবেন।
তিনি বলেন, আমি পরিশ্রম করেছি। আমি রাস্তার ধারে মুরগি বিক্রি করেছি, বাস চালিয়েছি। আজকের ইয়াং ছেলেরা কাজ করতে ভয় পায়। কাজ কাজই, এটা ইমানের অঙ্গ। এখনও আমি সকালে উঠে গরুর দুধ বিক্রি করি, গরু বিক্রি করি। আপনারা আমার দাদা-বাবাকে চেনেন। আমার বড় ভাই-ছোট ভাইকেও চেনেন। আমাকে একটু পরে চিনেছেন। আমি রাস্তার মানুষ।
তিনি আরও বলেন, আমি যখন অসুস্থ ছিলাম তখন আমার এলাকার এমন কোনো মসজিদ বাকি ছিল না যেখানে আমার জন্য দোয়া হয়নি। আমার কাজিম ভাই বলেন, ৮০ শতাংশ কাজ হয়ে গেছে। আমি বলি মাত্র ২০ শতাংশ হয়েছে, আরও ৮০ শতাংশ কাজ বাকি।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার