- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
এইচএসসির পরীক্ষকদের বিল দিতে অর্থ সঙ্কটে যশোর শিক্ষাবোর্ড
- আপডেটেড: সোমবার ০১ এপ্রিল ২০২৪
- / পঠিত : ১৩৫ বার
পাবলিক পরীক্ষার উত্তরপত্র মূল্যায়নে বাড়তি পরীক্ষক ও প্রধান পরীক্ষক নিয়োগ দিয়ে অর্থ সংকটে পড়েছে যশোর শিক্ষা বোর্ড। এ কারণে ২০২৩ সালের এইচএসসি পরীক্ষার উত্তরপত্র মূল্যায়ন বিল এখনো পরিশোধ করতে পারেনি বোর্ড। বোর্ডের এ বিল পরিশোধে প্রয়োজন প্রায় সাত কোটি টাকা। কিন্তু সংশ্লিষ্ট খাতে জমা আছে পাঁচ কোটি টাকা। অন্য খাত থেকে বাড়তি এ টাকা সমন্বয়ের জন্য মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন চেয়েছে বোর্ড কর্তৃপক্ষ।
বছর ঘুরে গেলেও উত্তরপত্র মূল্যায়নের বিল না পাওয়ায় বোর্ড কর্তৃপক্ষকে দুষছেন পরীক্ষক ও প্রধান পরীক্ষকরা। তবে বোর্ড কর্তৃপক্ষ বলছে, খুব শিগগির তাদের বিল ছাড় করা হবে।
যশোর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড সূত্র জানায়, ২০২৩ সালের এইচএসসির উত্তরপত্র মূল্যায়নে পরীক্ষক ও প্রধান পরীক্ষকদের বিল এখনো পরিশোধ করা হয়নি। এখন পর্যন্ত চার হাজার ৯৮৬ জন পরীক্ষক বিল জমা দিয়েছেন। কিন্তু প্রকৃত সংখ্যা পাঁচ হাজারেরও বেশি। এখনো অনেকে বিল জমা দেননি। উত্তরপত্র মূল্যায়নসহ সংশ্লিষ্ট খাতের ব্যয় নির্বাহে ছয় কোটি ৭২ লাখ টাকার প্রয়োজন। কিন্তু ওই ফান্ডে পাঁচ কোটির মতো টাকা জমা আছে।
সূত্র জানায়, যেকোনো পাবলিক পরীক্ষার ফরম পূরণের সঙ্গে সঙ্গে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা নির্ধারিত হয়ে যায়। আর ফরম পূরণ করার সময় ফি’র সঙ্গে খাতা দেখার নির্ধারিত টাকাও জমা নিয়ে নেওয়া হয়। ফলে উত্তরপত্র মূল্যায়নের জন্য নির্ধারিত অর্থে ঘাটতি দেখা দেওয়ার কথা নয়। অথচ এ ফান্ডে এখন প্রায় দুই কোটি টাকার ঘাটতি রয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, মন্ত্রণালয় কোনো অর্থ দেয় না, বোর্ডের নিজেদের আয় থেকে সব পরিশোধ করার নিয়ম থাকলেও বার্ষিক খরচের প্রাক্কলন অনুমোদন করে নিতে হয়। এখন নানা অনুষ্ঠানসহ বিভিন্ন কারণে বোর্ডের ব্যয় বেড়েছে। তাছাড়া টেন্ডার ব্যয়ও বেড়েছে। চলতি বছর খাতা ক্রয়সহ আনুষঙ্গিক ব্যয়ের জন্য ১৬ কোটি টাকার টেন্ডার হয়। এ টাকাও প্রাক্কলন অর্থ থেকে ছাড় করানো হয়। এসব কারণেও খরচ বেড়েছে। পাশাপাশি পাবলিক পরীক্ষার পরীক্ষক ও প্রধান পরীক্ষক বেড়েছে। বেড়েছে তাদের টিএ/ডিএ। এ কারণেও টান পড়েছে ফান্ডে।
আগে একজন প্রধান পরীক্ষকের আওতায় ১৫-২৫ জন পরীক্ষক কাজ করতেন। এখন প্রধান পরীক্ষকরা ৩-৫ হাজার খাতা পান। পরীক্ষক থাকে অনেক ক্ষেত্রে ৮-১০ জন। আবার আগে ৩০০-৪০০ খাতাও পেতেন পরীক্ষকরা। এখন ২০০-২৫০টি খাতা পান গড়ে প্রতি পরীক্ষক। এ কারণে পরীক্ষক, প্রধান পরীক্ষকসহ অন্যান্য জনবল বৃদ্ধি পেয়েছে। তাদের প্রতি খরচের পরিমাণও বেড়েছে।
একজন প্রধান পরীক্ষক সহকারী অধ্যাপক মনিরুজ্জামান বলেন, তিনি তিন হাজার ৮০০টি উত্তরপত্র পেয়েছিলেন। তবে এখনো বরাদ্দের অর্থ পাননি। তার মতো অনেকেই খাতা দেখার বিল ঈদের আগে পাওয়ার জন্যে অপেক্ষায় আছেন।
এ বিষয়ে যশোর শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. আহসান হাবীব বলেন, পরীক্ষার্থী বেড়েছে। পাশাপাশি উত্তরপত্র মূল্যায়নের ফিও বেড়েছে। এ কারণে বাজেটের চেয়ে বাড়তি অর্থ প্রয়োজন হচ্ছে। তবে মন্ত্রণালয়ে অনুমোদনের প্রক্রিয়া চলছে। খুব শিগগির শিক্ষকদের উত্তরপত্র মূল্যায়নের ফি পরিশোধ করা হবে।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার