- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
কক্সবাজারে লবণ উৎপাদন ৬৩ বছরের রেকর্ড ভেঙেছে
- আপডেটেড: শনিবার ০৪ মে ২০২৪
- / পঠিত : ১০৮ বার
ডেস্ক: প্রচণ্ড খরা ও তীব্র তাপদাহ উপেক্ষা করে কক্সবাজারের উপকূলীয় এলাকার লবণ উৎপাদনকারীরা কোমর বেধে মাঠে রয়েছে। এবারে কক্সবাজার জেলায় উপকূলীয় লবণ উৎপাদনে ৬৩ বছরের রেকর্ড ছেড়ে গেছে। প্রাকৃতিক প্রতিকূল পরিবেশের কারণে লক্ষ্যমাত্রার অতিরিক্ত লবণ উৎপাদন হয়েছে।
দেশীয় এ লবণ শিল্প ১৯৬০ সাল থেকে কক্সবাজার সদর, টেকনাফ, মহেশখালী, কুতুবদিয়া, ঈঁদগাও, চকরিয়া ও বাঁশখালী উপজেলার উপকূলীয় এলাকার প্রায় ৬৬ হাজার ২৯১ একর জমিতে লবণ উৎপাদন করে আসছে এলাকার লবণ চাষীরা।
কক্সবাজার জেলার বিসিকের তথ্য মতে, প্রতি বছর এ লবণ শিল্পের সাথে জেলায় লবণ মাঠে উৎপাদন কাজে জড়িত নিবন্ধিত চাষী ও দেড় লাখ শ্রমজীবিসহ প্রায় পাঁচ লাখ মানুষ বিভিন্নভাবে এ শিল্পের সাথে নিয়জিত রয়েছে।
আরো জানা যায়, চলতি বছর মৌসুমের শুরু থেকে এলাকার লবণ চাষীরা লবণ উৎপাদনে মাঠে নেমে পড়ে। এবারে প্রাকৃতিক পরিবেশ লবণ উৎপাদনে অনুকূলে থাকায় মৌসুমের শেষ সময় পুরো এপ্রিল মাস ধরে চাষীরা লবণ উৎপাদনে মাঠে রয়েছে।
এ দিকে, গত মৌসুমে ৬৬ হাজার ২৯১ একর জমিতে ২৩ লাখ ৮৫ হাজার টন লবণের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল। তখন লবণ উৎপাদন হয়ছিল ১৯ লাখ ১৭ হাজার টন।
কক্সবাজার জেলার ক্ষুদ্র ও কুঠির শিল্প কর্পোরেশন (বিসিক) সূত্রে জানা যায়, চলতি লবণ উৎপাদন মৌসুমের শেষ সময়েও লবণ উৎপাদন অব্যাহত থাকায় লবণ উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়ে বিগত ৬৩ বছরের উৎপাদনের রের্কড ছাড়িয়ে গেছে। যার ফলে বিসিকের উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রার অতিরিক্ত লবণ উৎপাদন হয়েছে। এ পর্যন্ত ২২ লাখ ৪০ হাজার টন লবণ উৎপাদন হয়েছে। বিগত বছরগুলোতে গড়ে ১৯ লাখ ১৭ হাজার টন লবন উৎপাদন হলেও এ বছর তা আরো বৃদ্ধি পাবে বলে তারা জানান।
চকরিয়ার উপকূলীয় বদরখালী এলাকার প্রবীণ লবণ চাষী নুরনবী জানান, এবারে কক্সবাজার জেলায় লবণ উৎপাদনে অতীতের সকল রের্কড় ভঙ্গ করেছে। প্রাকৃতিক আবাহাওয়া অপরিবর্তিত থাকলে চলতি বছর প্রায় ২৪ থেকে ২৫ লাখ টন লবণ উৎপাদন হবে। যা বিগত কোনো মৌসুমে তা সম্ভব হয়নি। ইতোমধ্যে জেলায় প্রায় ২২ লাখ টন লবণ উৎপাদন হয়েছে। মাঠ পর্যায়ে সিন্ডিকেটের কারণে উৎপাদনকারীরা যেন ন্যায্য মূল্য থেকে বঞ্চিত না হয় তার জন্য প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছেন এবং মাঠ পর্যায়ে উচিত মূল্য নিশ্চিত করার দাবি জানান।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার