- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
যশোরে অনিবন্ধিত ক্লিনিকে মা ও নবজাতকের মৃত্যু
- আপডেটেড: মঙ্গলবার ২৫ জুন ২০২৪
- / পঠিত : ৬৮ বার
: যশোর সদর উপজেলার রূপদিয়ায় একটি অনিবন্ধিত ক্লিনিকে সিজারিয়ান অপারেশনকালে এক প্রসূতি ও নবজাতকের মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার সকালে গ্রামীণ ডায়াগনস্টিক সেন্টার নামে ক্লিনিকে এ ঘটনা ঘটে। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে নিহতের স্বজনরা ক্লিনিকে ভাঙচুর চালিয়েছে। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করে। এ সময় ক্লিনিকের কর্মীরা পালিয়ে গেলেও এক দালালকে আটক করা হয়েছে। ঘটনার পর বিকেলে সিভিল সার্জন ডা. মাহমুদুল হাসানের নেতৃত্বে স্বাস্থ্য বিভাগের একটি দল ক্লিনিকটি পরিদর্শন করে এবং বন্ধ ঘোষণা করে।
নিহতের স্বজনরা জানান, আজ ভোর সাড়ে ৪টার দিকে যশোর সদর উপজেলার আন্দুলিয়া গ্রামের রফিকুল ইসলামের স্ত্রী লিমা খাতুন রিমার প্রসবব্যথা শুরু হয়। এ সময় এক ধাত্রীর পরামর্শে তাকে রুপদিয়া বাজারের গ্রামীণ ডায়াগনস্টিক সেন্টারে নেওয়া হয়। তবে সেখানে রোগীর কোনো ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও রক্তের ব্যবস্থা না করেই সিজারিয়ান অপারেশন করা হয়। অপারেশনকালেই রিমার মৃত্যু হয়। এমন পরিস্থিতিতে দায় এড়াতে রক্তস্বল্পতার কারণে জ্ঞান ফিরছে না জানিয়ে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তাকে রেফার করে ক্লিনিক কর্তৃপক্ষ। রোগীকে খুলনায় নিয়ে গেলে চিকিৎসক জানান, রোগী অনেক আগেই মারা গেছেন। এরপরই রোগীর স্বজনরা ওই ক্লিনিকে গেলে সেখানে তালা ঝুলানো দেখতে পান। দুপুর ১টার দিকে নবজাতকটি মারা গেলে স্বজনরা ক্লিনিকে ভাঙচুর চালায়। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দালাল চক্রের সদস্য নরেন্দ্রপুর গ্রামের এক নারী ১২০০ টাকার বিনিময়ে রিমা বেগমকে সোমবার ভোর সাড়ে ৪টার দিকে কৌশলে ঐ ক্লিনিকে ভর্তি করে। সকাল সাড়ে ৮টার দিকে সিজারিয়ান অপারেশন করেন ক্লিনিকের চিকিৎসক নুরছালী তুলি।
রিমার স্বামী রফিকুল ইসলাম জানান, ভুল চিকিৎসার কারণে রিমা বেগম সিজার করার সময় মারা গেছেন। পরিস্থিতি সামাল দিতে রিমা বেঁচে আছেন বলে কর্তৃপক্ষ ভুল বুঝিয়ে ক্লিনিকে তালা মেরে দেয় এবং খুলনা মেডিকেল হাসপাতালে রেফার করে। পরবর্তীতে সেখানে নিয়ে গেলে দায়িত্বরত চিকিৎসক বলেন, রিমা অনেক আগেই মারা গেছেন।
নরেন্দ্রপুর পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ এসআই মিহির মন্ডল বলেন, প্রসূতির মৃত্যুর পর স্থানীয় ও পরিবারের লোকজন ক্লিনিকটি ঘেরাও করে। এ সময় ক্লিনিকের লোকজন তালা ঝুলিয়ে পালিয়ে যায়। পরে নবজাতকের মৃত্যুর খবর পেলে উত্তেজিত জনতা সেখানে ভাঙচুর করে। পুলিশের একটি টিম নিয়ে সেখানে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসে।
তিনি আরও বলেন, পরিবার যেহেতু ভুল চিকিৎসায় মৃত্যুর অভিযোগ করছে, তাই লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য যশোর জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার