- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
যে সড়ক পানির নিচে থাকে বছরের ৮-১০ মাসই!
- আপডেটেড: বুধবার ২৬ জুন ২০২৪
- / পঠিত : ৬৬ বার
: নড়াইল সদর পৌরসভা এলাকার ভওয়াখালী-বাহিরডাঙ্গা-কুড়িগ্রাম থেকে নড়াইল জেলা শহরের মুচিপোল বাজারে যাওয়ার সড়কটি বছরের ৮-১০ মাসই থাকে পানির নিচে। এতে চলাচলে চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে তিন গ্রামের হাজার হাজার বাসিন্দাসহ পথচারীদের। বিপাকে পড়েছেন ওই সড়কের পাশের দোকানিরাও।
সরেজমিন দেখা যায়, রাস্তায় জলাবদ্ধতার কারণে চলাচলে বেগ পেতে হচ্ছে ইজিবাইক, মোটরসাইকেল, অটোরিকশা চালকদের। পানি নিষ্কাশনের কোনো ব্যবস্থা নেই। সড়কে বৃষ্টির পানি জমে রয়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছে সাধারণ মানুষ।
স্থানীয়দের অভিযোগ, একটু বৃষ্টি হলেই এ রাস্তায় পানি আর কাঁদা জমে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ে। পানি নিষ্কাশনের জন্য কোনো ব্যবস্থা না থাকায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়। সড়কটির এমন অবস্থার কারণে যানবাহন তো দূরের কথা, সাধারণ মানুষই প্রবেশ করতে চান না বাজারে। যদি পানি নিষ্কাশনের কোনো ব্যবস্থা করা হয় তা হলে বাজারের ক্রেতা, ব্যবসায়ী ও পথচারীরা এ ভোগান্তি থেকে মুক্তি পাবে।
হোল্ডিং ওয়ার্কশপ ব্যবসায়ী হাসান আলী বলেন, এই রাস্তায় বছরের ৮-১০ মাসই পানি জমে থাকে। মেয়র, কাউন্সিলর কেউ কোনো খোঁজ খবর নেয় না। আমরা তো ব্যবসা করি মালামাল আনা-নেয়াতে খুব কষ্ট হয় এবং মালামাল আনা-নেয়াতে গুনতে হয় বাড়তি টাকা।
আরেক ব্যবসায়ী দোলাল মোল্যা বলেন, এই সড়কে মাসের পর মাস পানি জমে থাকে যার কারণে দোকানে ঠিক মতো কাস্টমার আসে না। বেচাকেনা ভালো হয় না কষ্টে দিন কাটাচ্ছি। রাস্তাটা ঠিক হলে ব্যবসা বাণিজ্য ভালো হতো।
সড়কের পাশের বাসিন্দা সুস্মিতা সাহা বলেন, রাস্তায় জমে থাকা এই পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা না থাকার কারণে পানি আমার ঘরে ঢুকে সারা ঘর পানি পানি হয়ে যায়। আমরা নিচতলায় বসবাস করতে পারি না। ঘর ভাড়া দিতে পারি না। ঘর থেকে এই দুর্গন্ধযুক্ত, ময়লাযুক্ত পানি নিয়মিত সেচে ফেলতে হয়। এতে করে আমরা অসুস্থ হয়ে পড়ছি। পানি সেচতে যেয়ে আমার স্বামীর পায়ে ইনফেকশন হয়েছে। তিনি এখন ঢাকায় চিকিৎসাধীন। আমরা খুব বিপদে আছি।
সাথী নামের এক পথচারী বলেন, পানি জমে থাকার কারণে আমাদের যাতায়াতে অনেক কষ্ট হয়। অন্য রাস্তা দিয়ে ঘুরে চলাচল করতে হয় যা অনেক কষ্টদায়ক। এ রাস্তাটা ভালো হলে পথচারীদের ভোগান্তি কমবে।
নড়াইল পৌরসভার মেয়র আঞ্জুমান আরা বলেন, ওই রাস্তার পানি নিষ্কাশনের জন্য অনেক চেষ্টা করেছি কিন্তু আশপাশের কেউ পানি সরানোর জন্য সহযোগিতা করে না। এই মুহূর্তে নতুন করে ড্রেন করার অর্থ নড়াইল পৌরসভার নেই। নড়াইল-যশোর মহাসড়কের কাজ চলছে তবে সড়কের পাশে যে ড্রেন হবে যা ড্রেনের সঙ্গে এই ড্রেনের মুখ সংযুক্ত করতে পারলে পানি নিষ্কাশন হবে।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার