- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
বন্যায় ফেনীর ৯০ শতাংশ মোবাইল টাওয়ার অচল
- আপডেটেড: শনিবার ২৪ Aug ২০২৪
- / পঠিত : ৪৮ বার
: প্রবল বর্ষণ ও ভারতের উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে ভয়াবহ বন্যার কবলে পড়েছে ফেনী, নোয়াখালী, কুমিল্লাসহ বেশ কয়েকটি জেলা। বিদ্যুৎ সংযোগ না থাকায় বন্যাকবলিত এসব জেলায় বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে টেলিযোগযোগ সেবা।
বিশেষ করে ফেনী জেলার অবস্থা বেগতিক। জেলাটির ৯০ শতাংশ মোবাইল টাওয়ার বিদ্যুৎ সংযোগ না পেয়ে অচল হয়ে পড়ায় টেলিযোগাযোগ সেবা থেকে পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন সেখানকার মানুষ। এতে উদ্ধার কাজ ও ত্রাণ তৎপরতা চালাতেও হিমশিম খাচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও স্বেচ্ছাসেবকরা।
এদিকে, বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) ভি-স্যাট ব্যবহারসহ বিকল্প উপায়ে প্রচেষ্টা চালানোর পরও মোবাইল টাওয়ারগুলো সচল করা সম্ভব হয়নি।
বিটিআরসির ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড অপারেশন বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, এ পর্যন্ত বন্যার কারণে ১২ জেলায় মোবাইল টাওয়ার বা সাইট অচল হওয়ার তথ্য পাওয়া গেছে। জেলাগুলো হলো নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, ফেনী, কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, চাঁদপুর, চট্টগ্রাম, খাগড়াছড়ি, হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার, সুনামগঞ্জ ও রাঙ্গামাটি।
শুক্রবার (২৩ আগস্ট) সকাল ৯টার তথ্যানুযায়ী- বন্যায় দেশের ১২টি জেলার ১ হাজার ৮০৭টি মোবাইল টাওয়ার অচল হয়ে গেছে।
এর আগে বৃহস্পতিবার রাতের রিপোর্ট অনুযায়ী ১২ জেলায় ২ হাজার ২৫টি মোবাইল টাওয়ার অচলের তথ্য জানিয়েছিল নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসি। সেই হিসাবে বিশেষ ব্যবস্থায় ২১৭টি টাওয়ার সচল করা সম্ভব হয়েছে।
বিটিআরসির তথ্য অনুযায়ী, ফেনীতে থাকা ৬৫৬টি মোবাইল টাওয়ারের মধ্যে এখন অচল ৫৯০টি। সচল আছে মাত্র ৬৬টি। সেগুলো কতক্ষণ সচল রাখা সম্ভব হবে, তা নিয়ে শঙ্কায় অপারেটররা।
ফেনী ছাড়াও কুমিল্লা ও নোয়াখালী জেলার ব্যাপক সংখ্যক টাওয়ার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। নোয়াখালীর ৩৩ শতাংশ এবং কুমিল্লার ২১ শতাংশ মোবাইল টাওয়ার এখন অচল।
বিটিআরসির সবশেষ তথ্যমতে, নোয়াখালীর ৩৮০টি, কুমিল্লার ৫৩৩, লক্ষ্মীপুর ৫৪, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ২৩, চাঁদপুর ৪৭, চট্টগ্রাম ৭৫, খাগড়াছড়ি ৩৬, মৌলভীবাজার ৩৯, সুনামগঞ্জ ১১, রাঙ্গামাটি ১৭ এবং হবিগঞ্জে দুটি মোবাইল টাওয়ার এখন অচল।
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ১০টি ভি-স্যাট প্রস্তুত রাখা হয়েছিল। সেগুলোর মধ্যে পাঁচটি ফেনী জেলার প্রশাসককে পাঠানো হয়েছে। ভি-স্যাটগুলো ব্যবহার করে টেলিযোগাযোগ সেবা সচল রাখার যথাসাধ্য প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে।
টেলিকম অপারেটরদের নিজস্ব নেটওয়ার্ক ব্যবস্থা অটুট রেখে পর্যাপ্ত পাওয়ার ব্যাকআপ (ব্যাটারি ব্যাকআপ, ডিজেল জেনারেটর, পোর্টেবল জেনারেটর ইত্যাদি) রাখার ব্যবস্থা নেওয়াসহ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
এদিকে, মোবাইল অপারেটরগুলো জানিয়েছে, মূলত বিদ্যুৎসংযোগ না থাকায় মোবাইল টাওয়ারগুলো অচল হয়ে পড়ছে। নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসির নির্দেশনায় তারা টাওয়ারগুলো সচল করার চেষ্টা চালাচ্ছে। একই সঙ্গে বন্যাকবলিত এলাকার মানুষদের বিনামূল্যে ইন্টারনেট ও ফ্রি মিনিট দিচ্ছেন তারা।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার