- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
ডিআইজি আনিসসহ যশোরে পুলিশের সাত সদস্যের বিরুদ্ধে মামলা
- আপডেটেড: মঙ্গলবার ২৭ Aug ২০২৪
- / পঠিত : ৪৪ বার
: যশোর সদর উপজেলার নওয়াপাড়া গ্রামের মতিউর রহমানের ছেলে বিএনপি কর্মী মাসুমকে গুমের অভিযোগে যশোরের সাবেক পুলিশ সুপার আনিসুর রহমানসহ সাত পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা হয়েছে। আনিসুর রহমান বর্তমানে ডিআইজি পদমর্যাদায় নৌপুলিশে সংযুক্ত আছেন।
মামলার অপর আসামিরা হলেন, যশোর কোতোয়ালি থানার তৎকালীন ওসি শিকদার আক্কাস আলী, এসআই আবু আনসার, কন্সটেবল হাফিজ, কন্সটেবল অভিজিৎ, কন্সটেবল সাঈদ ও কন্সটেবল হাসনাত।
মঙ্গলবার দুপুরে যশোরে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলাটি করেন গুমের শিকার বিএনপি কর্মী মাসুমের মামা কুদ্দুস আলী। বিচারক গোলাম কিবরিয়া অভিযোগটি এজাহার হিসেবে গ্রহণের জন্য যশোর কোতোয়ালি থানার ওসিকে নির্দেশ দিয়েছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাদী পক্ষের আইনজীবী রুহিন বালুজ।
মামলার বিবরণে বলা হয়েছে, মাসুম বিএনপির সক্রিয় কর্মী ছিলেন। ২০১৫ সালের ৩ আগস্ট বিএনপির কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে বাড়ি ফেরার পর রাত ১১টার দিকে কোতোয়ালি থানার এসআই আবু আনসারসহ পুলিশের একটি দল মাসুমকে পুলিশের গাড়িতে উঠিয়ে নিয়ে যায়। এসময় মাসুমের মামা মাসুমকে আটকের কারণ জিজ্ঞেস করলে পুলিশ সদস্যরা বলেন, ‘ও বড় নেতা হয়ে গেছে, ওকে মেরে ফেলা হবে’। পরদিন থানায় গিয়ে তারা মাসুমকে থানা হাজতে দেখতে পান। কিন্তু এরপর পুলিশ তাকে আদালতে সোপর্দ করেনি। আজ পর্যন্ত মাসুমের কোন খবর তারা পাননি। মাসুমের স্বজনদের ধারণা, তৎকালীন পুলিশ সুপার আনিসুর রহমান ও কোতোয়ালি থানার ওসি শিকদার আক্কাস আলীর নির্দেশে মাসুমকে গুম করা হয়েছে। ওই সময় এ ব্যাপারে তারা থানায় অভিযোগ দিলেও পুলিশ মামলা নেয়নি। বর্তমানে পরিস্থিতি অনুকুলে আসায় ন্যায়বিচার পেতে তারা আদালতের স্মরণাপন্ন হয়েছেন।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার