- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
আওয়ামী লীগের ‘অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বে’ চট্টগ্রামে নিহত ২
- আপডেটেড: শুক্রবার ৩০ Aug ২০২৪
- / পঠিত : ৪৬ বার
: চট্টগ্রামে নিহত আওয়ামী লীগের দুই নেতাকর্মী ছিলেন হাটহাজারীর সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ইউনুচ গণি চৌধুরীর অনুসারী। একই গ্রুপের সাজ্জাদ, আরমানসহ কয়েকজনের সঙ্গে আধিপত্যের জেরেই খুন হন আওয়ামী লীগ কর্মী আনিস ও মাসুদ কায়সার। এ দাবি নিহত আনিসের স্ত্রী এ্যানি আক্তারের।
এ্যানি আক্তার বলেন, ‘চট্টগ্রামের হাটহাজারী কুয়াইশ বুড়িশ্চর সম্মিলনী উচ্চ বিদ্যালয় পরিচালনা নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে খুন হন এ দুজন। ইউনুচ গণি চৌধুরীর অনুসারীদের আরেকটি গ্রুপের সাজ্জাদ, আরমান, জাহাঙ্গীর ও মো. হাসান এতে জড়িত।’
এ বিষয়ে চট্টগ্রাম জেলার ভারপ্রাপ্ত পুলিশ সুপার ওয়াসিম ফিরোজ বলেন, ‘পূর্ব-বিরোধের জেরে এ খুন। প্রাথমিকভাবে আমরা এটি নিশ্চিত হয়েছি।’
নিহত আনিস হাটহাজারী উপজেলার পশ্চিম কুয়াইশ হাজী ওসমান আলী মেম্বার বাড়ির মৃত মো. ইছহাকের ছেলে। তার স্ত্রী, এক মেয়ে ও এক ছেলে আছে।
অপরদিকে, নিহত মাসুদ কায়সার বোয়ালখালী উপজেলায় মো. রফিকের ছেলে। তিন ভাই ও এক বোনের মধ্যে কায়সার সবার বড়। ছোটবেলা থেকেই তারা পশ্চিম কুয়াইশ এলাকার নানা বাড়িতে লালিত-পালিত হয়েছেন।
স্থানীয়রা জানান, কুয়াইশ বুড়িশ্চর সম্মিলনী উচ্চ বিদ্যালয় পরিচালনা ছাড়াও বালুর ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ থেকে শুরু করে নানা বিষয় নিয়ে বিরোধ ছিল দু’পক্ষের। এর একটি পক্ষে ছিলেন আনিস ও মাসুদ। অপরপক্ষে সাজ্জাদ, আরমান, জাহাঙ্গীর ও মো. হাসান। অভ্যন্তরীণ বিরোধের কারণে হত্যাকাণ্ড হয়েছে। গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর বিদ্যালয়টির নিয়ন্ত্রণ হারান আনিস ও কায়সার।
স্কুলে নিজেদের নিয়ন্ত্রণ ধরে রাখতে তারা যোগ দেন ছাত্র এবং অভিভাবকদের সঙ্গে। পদত্যাগের দাবি তুলেন প্রধান শিক্ষক নন্দন বড়ুয়ার। বৃহস্পতিবার দুপুরে কিছু সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থী প্রধান শিক্ষকের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শুরু করেন। এ সময় সেখানে কায়সার হৃদয় নামে সাবেক এক শিক্ষার্থীকে মারধর করা হয়। এ ঘটনার নেপথ্যে আনিস ও মাসুদ কায়সারের ভূমিকা ছিল মনে করছে প্রতিপক্ষ সাজ্জাদ ও আরমানরা। হৃদয়কে মারধরের ঘটনার জেরে ওইদিন রাত ৮টার দিকে জোড়া খুনের ঘটনা ঘটে।
বৃহস্পতিবার (২৯ আগস্ট) রাত ৮টার দিকে আনিসকে নগরের অক্সিজেন-কুয়াইশ সড়কের নাহার কমিউনিটি সেন্টার এলাকায় এবং মাসুদকে হাটহাজারী উপজেলার পশ্চিম কুয়াইশ এলাকায় গুলি ও কুপিয়ে হত্যা করে প্রতিপক্ষের লোকজন।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার