- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
ছাত্র আন্দোলনে হামলাকারী আওয়ামী লীগ নেতা পেলেন সরকারি অনুদান !
- আপডেটেড: বৃহস্পতিবার ২৬ Dec ২০২৪
- / পঠিত : ৪ বার
:নেত্রকোনার পূর্বধলায় ছাত্র-জনতার আন্দোলনে সশস্ত্র হামলা চালিয়ে আলোচনায় আসা এক আওয়ামী লীগ নেতা পেয়েছেন আহত হিসেবে সরকারি আর্থিক অনুদান।
জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে ১০ হাজার টাকার সরকারি চেক গ্রহণ করেন আব্দুর রাজ্জাক নামের স্থানীয় ওই আওয়ামী লীগ নেতা। তিনি জেলার পূর্বধলা উপজেলার গোহালাকান্দা ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত ৪ আগস্ট পূর্বধলা উপজেলার শ্যামগঞ্জ বাজারে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হামলা হয়। ওই ঘটনায় আব্দুর রাজ্জাকের নেতৃত্বে কয়েকজন আন্দোলনকারীদের বাড়িতেও হামলা করা হয়। তবে ছাত্র-জনতার প্রতিরোধের মুখে আহত হন রাজ্জাক। পরে দেশের প্রেক্ষাপট পরিবর্তন হলে তিনি এলাকা ছেড়ে চলে যান।
এ বিষয়ে আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘৫ আগস্টের পরে আমি কিছুদিন ময়মনসিংহে চিকিৎসাধীন ছিলাম। পরে এক ব্যক্তি আমাকে ফোন দিয়ে জানান, উপজেলা পরিষদে যোগাযোগ করলে সরকারি বরাদ্দ পাওয়া যাবে। এরপর আমি সেই বরাদ্দ গ্রহণ করি।’
ছাত্র আন্দোলনের সময়কার ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, আমি ছাত্রদের পক্ষে ছিলাম। আওয়ামী লীগেও কোনো পদ নেই বলে জানান তিনি।
পূর্বধলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রেজওয়ানা কবির বলেন, ‘আমি সম্প্রতি এই উপজেলায় যোগদান করেছি। এই বরাদ্দ আমার পূর্বসূরির সময় অনুমোদিত হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করে দেখার জন্য জেলা প্রশাসকের সঙ্গে আলোচনা করবো।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে নেত্রকোনার জেলা প্রশাসক বনানী বিশ্বাস বলেন, বিষয়টি খোঁজ নিয়ে দেখা হচ্ছে।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার