- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
সব পর্যায়ে নারী-কন্যাশিশুর অংশগ্রহ নিশ্চিতে কাজ করছ সরকার : প্রধানমন্ত্রী
- আপডেটেড: মঙ্গলবার ১১ জুলাই ২০২৩
- / পঠিত : ৮০ বার
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বর্তমান সরকার সমাজের সকল পর্যায়ে নারী ও কন্যাশিশুর গঠনমূলক অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে কাজ করে যাচ্ছে।
মঙ্গলবার (১১ জুলাই) ‘বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস-২০২৩’ উপলক্ষ্যে সোমবার দেওয়া এক বাণীতে তিনি এ কথা বলেন।
দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য ‘জেন্ডার সমতাই শক্তি : নারী ও কন্যাশিশুর মুক্ত উচ্চারণে হোক পৃথিবীর অবারিত সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন’।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমাদের দেশের মোট জনসংখ্যার অর্ধেক নারী। তাই নারীদের বাদ দিয়ে এদেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়। সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের সংবিধানে রাষ্ট্র ও জনজীবনের সব ক্ষেত্রে নারীর সক্রিয় অংশগ্রহণ ও জেন্ডার সমতা অর্থাৎ নারীর সম-অধিকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে নারী উন্নয়নের প্রক্রিয়া শুরু করেন। তারই ধারাবাহিকতায় আমাদের সরকার নারী ও কন্যাশিশুর অধিকার ও উন্নয়ন নিশ্চিতে বিবিধ কার্যক্রম গ্রহণ করেছে।’
তিনি বলেন, ‘জেন্ডার সমতা ও নারীর ক্ষমতায়ন সংক্রান্ত টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন, নারীর প্রতি সব ধরনের বৈষম্য দূরীকরণ সনদ, বেইজিং প্ল্যাটফর্ম ফর অ্যাকশনসহ সব আন্তর্জাতিক সনদ ও পদক্ষেপ অনুসরণ করে সরকার কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সুস্থ-সবল জাতি গঠনের জন্য মা ও শিশুস্বাস্থ্য এবং প্রজনন স্বাস্থ্যসেবা সংক্রান্ত কর্মসূচির সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করে নারী ও কন্যাশিশুর অপার সম্ভাবনাসমূহ কাজে লাগানো এখন সময়ের দাবি।
এ কার্যক্রমে সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি সংগঠন, গণমাধ্যম, সচেতন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আসুন সকলে মিলে বাংলাদেশকে প্রতিটি সেক্টরে উন্নত, সমৃদ্ধ, স্মার্ট বাংলাদেশে পরিণত করি।’
শেখ হাসিনা বলেন, পরিবার পরিকল্পনা বিশ্বব্যাপী জীবনের মৌলিক অংশ হিসেবে স্বীকৃত। টেকসই উন্নয়ন ও অগ্রগতি নিশ্চিত করতে পরিবার পরিকল্পনা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে।
তিনি বলেন, পরিবার পরিকল্পনা সেবা গ্রহীতার হার বৃদ্ধি পেলে মাতৃ ও শিশুমৃত্যু হ্রাস পায়, মায়ের স্বাস্থ্য ভালো থাকে ও অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ রোধ হয়। সন্তান কম থাকলে স্বল্প আয়েও আর্থিকভাবে সচ্ছল থাকা যায়। তাই বাংলাদেশের সার্বিক উন্নয়নে পরিবার পরিকল্পনার বিকল্প নেই।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার বিগত সাড়ে চৌদ্দ বছরে জনসংখ্যা বিষয়ক বিভিন্ন সূচকের অগ্রগতি নিশ্চিত করতে নানামুখী কর্মসূচি বাস্তবায়ন করেছে। জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার যৌক্তিক পর্যায়ে রাখা, পরিকল্পিত পরিবার গঠন, মা ও শিশু স্বাস্থ্যসেবা ও প্রজনন স্বাস্থ্যসেবা, স্বাভাবিক প্রসব সংক্রান্ত সবধরনের সেবা, বয়ঃসন্ধিকালীন স্বাস্থ্যসেবা এবং আধুনিক পরিবার পরিকল্পনা পদ্ধতি গ্রহীতার হার বৃদ্ধি ইত্যাদি বিষয়সমূহকে বিশেষভাবে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, নিরাপদ মাতৃত্ব, কিশোর-কিশোরীর স্বাস্থ্য, নারী শিক্ষা ও নারী কর্মসংস্থানের জন্য নতুন নতুন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। আমরা ১৮ হাজার ৫০০ কমিউনিটি ক্লিনিক ও ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্র স্থাপন করেছি। এরফলে গ্রামীণ দরিদ্র জনগোষ্ঠীর দোরগোড়ায় স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হয়েছে।
শেখ হাসিনা বলেন, পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের মাঠকর্মীরা কমিউনিটি ক্লিনিক ও ৩০ হাজার স্যাটেলাইট ক্লিনিক ছাড়াও বাড়ি বাড়ি গিয়ে দম্পতি পরিদর্শন করছে। এসব পরিদর্শনের মাধ্যমে তারা দম্পতিদের পরিবার পরিকল্পনা বিষয়ক পরামর্শ ছাড়াও মা ও শিশুর স্বাস্থ্যসেবা, কিশোর-কিশোরীর স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করছে এবং এ সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় পরামর্শ দিচ্ছেন। এরফলে মাতৃ ও শিশুমৃত্যু হার হ্রাস পেয়েছে। এ সাফল্যের স্বীকৃতিস্বরূপ আমরা এমডিজি অ্যাওয়ার্ড-২০১০ অর্জন করেছি।
বাণীতে প্রধানমন্ত্রী বিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলাদেশেও নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে ‘বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস-২০২৩’ পালন করা হচ্ছে জেনে আনন্দ প্রকাশ করেন এবং দিবসটি উপলক্ষ্যে গৃহীত সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করেন।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার